কোনো নারী কর্মচারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠলে তদন্ত কমিটিতে একজন নারী কর্মকর্তা রাখতে হবে।
‘মেরুদণ্ডওয়ালা অফিসার নিয়োগ দিন। একইসঙ্গে সেই অফিসারদের কাজে রাজনৈতিক বা গোষ্ঠীগত হস্তক্ষেপ করবেন না।’
‘এই আইনটির সঙ্গে প্রায় ১৫ লাখ কর্মচারীর ভালো-মন্দ জড়িত। এমন স্পর্শকাতর একটি আইন সংশোধনে কেন এত তাড়াহুড়া হলো—এই প্রশ্নগুলো বৈঠকে উঠেছে।’
...এতে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি আরও সংহত হতে পারে।
সংজ্ঞা পরিবর্তনের প্রস্তাব উপদেষ্টা পরিষদ গ্রহণ না করার বিষয়টি সরকারের অন্তত চারটি উচ্চ পর্যায়ের সূত্র দ্য ডেইলি স্টারকে নিশ্চিত করেছে।
তবে কেউ মিথ্যা পরিচয়ে আর্থিক সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড ভোগ করার পাশাপাশি গৃহীত অর্থের দ্বিগুণ ফেরত দিতে হবে।
আজ সকাল সাড়ে ১১টায় সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে এ সংক্রান্ত বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
গত ৮ মাসে প্রায় ৫৫০ জনকে অনুমোদিত পদের বাইরে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে
ডিসি নিয়োগকে কেন্দ্র করে গত ১০ সেপ্টেম্বর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দ্বিতীয় তলায় যুগ্মসচিবের (মাঠ প্রশাসন) রুমে হাতাহাতিতে জড়ান বেশ কয়েকজন উপসচিব।
সচিবালয়ের একটি সূত্র জানায়, চাকরিপ্রত্যাশীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রবেশের বয়সসীমা পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত নিতে পারে অন্তর্বর্তী সরকার।
‘আমরা ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবি জানিয়েছি। কেন বাতিল করতে হবে সেটাও তুলে ধরেছি।’
এর আগে কখনোই এত অল্প সময়ের মধ্যে ৬৪ জেলার ডিসি বদলানো হয়নি।
‘সবকিছু একসঙ্গে করা যাবে না। তবে কারো বিরুদ্ধে পত্রিকায় বা অন্যভাবে অভিযোগ জমা পড়লে সেটা খতিয়ে দেখা হবে।'
গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর গণহারে প্রায় ৪৫০ কর্মকর্তাকে উপসচিব, যুগ্ম সচিব ও অতিরিক্ত সচিব পদে পদোন্নতি দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সরকার গত ২০ আগস্ট ২৫ জেলা থেকে ডিসিদের প্রত্যাহার করে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও দপ্তরে সংযুক্ত করে
সচিবদের সঙ্গে বৈঠকে সারা দেশে প্রশাসনিক কাজগুলো দ্রুত স্বাভাবিক ধারায় আনার বিষয়ে পরামর্শ শুনতে চাইতে পারেন প্রধান উপদেষ্টা।
‘আগে যেমন বলা হতো কালো টাকা সাদা করা যাবে, এখন আর সেরকম বলা হবে না, বরং উল্টো বলা হতে পারে।’
‘এগুলো অবিশ্বাস্য বিষয়। মানুষ মানুষের ক্ষতি এভাবে করতে পারে?’