পানির চাপে চাটখিল উপজেলার নাহারখিল-খিলপাড়া বাজার সংযোগ ব্রিজটি গতকাল ভেঙে গেছে
নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ বলেন, জেলার বন্যা পরিস্থিতি ভালো না। বন্যা কবলিত উপজেলাগুলোতে নতুন করে দুই-তিন ইঞ্চি পানি বেড়েছে।
জেলার লাখ লাখ মানুষ এখনো পানিবন্দী। ভয়াবহ এই বন্যায় নোয়াখালীতে এখন পর্যন্ত ছয় শিশুসহ ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
গত ১৮ আগস্ট ভবানী-জীবনপুর গ্রাম প্লাবিত হয়। এর পরে দুই-তিন ভারী বর্ষণে বন্যা পরিস্থিতি আরও অবনতি হয়।
বৃহস্পতিবার পর্যন্ত নোয়াখালীর বন্যা কবলিত আটটি উপজেলার ৭৫ শতাংশ এলাকা পানির নীচে ছিল।
মৎস্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়তে পারে।
রোগীর চাপ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসক, নার্স, পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা।
প্রশাসন থেকে বলা হচ্ছে, পরিবহনের অভাবে প্রত্যন্ত অঞ্চলে ত্রাণ পৌঁছাতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে।
এসব ফসলের মধ্যে আছে আমন বীজতলা, রোপা আমন ও আউশ ধান, শরৎকালীন শাক-সবজি এবং গ্রীষ্মকালীন তরমুজ।
গত ২১ জুলাই সকালে বাবার সঙ্গে নাস্তা করতে হোটেলে যাচ্ছিল আকাশ।
হাতিয়ার অন্তত ৮ হাজার হেক্টর জমির ফসল ও শাক-সবজি নষ্ট হয়ে গেছে।
রেমালের প্রভাবে জোয়ার ও বৃষ্টির পানিতে উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে রবি ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
'দুর্ঘটনার পর সাড়ে ৩টায় তৌফিকের সঙ্গে কথা হয়। মোবাইল ফোনে বলল, মা পায়ে ও হাতে ব্যাথা পেয়েছি, মাথা ঠিক আছে। মাথায় ব্যাথা পাইনি। আমি ঠিক হয়ে যাব। তুমি চিন্তা করো না।'
আশিক ঘটনাস্থলে এসে দেখেন পুরো ভবনে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আসার পর ভবনের সিঁড়ি থেকে আবিয়াত এবং ভবনের ভেতর থেকে নাজিয়া ও বড় ছেলে আরহানের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ক্যাম্পের ৮১ নং ক্লাস্টারে এই ঘটনা ঘটে।
কৃষকরা বলছেন, আবহাওয়া অনুকূলে না থাকলে ধানের উৎপাদন কমে যাবে। চলমান কুয়াশাচ্ছন্ন অবস্থা দীর্ঘস্থায়ী হলে ধানগাছে বিভিন্ন ধরনের পোকার আক্রমণ হতে পারে।
আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ, হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটছে। এমনকি গোলাগুলি ও ককটেল হামলার ঘটনাও ঘটেছে।
নাজুক এই ব্রিজটির ওপর দিয়ে প্রতিদিন পথচারীদের পাশাপাশি শত শত হালকা ও ভারী যানবাহন চলাচল করছে। ঘটছে ছোট-খাটো দুর্ঘটনা। বাড়াচ্ছে আরও বড় দুর্ঘটনার ঝুঁকি।