শুধু ভুল স্বীকার করার সাহস হয় না বলেও অনেক সময় আমরা বারবার একই ভুলের মাকড়সা জালে নিজেদেরকে জড়িয়ে ফেলি।
নিজের ও সঙ্গীর ক্ষেত্রে এই সাত লক্ষণ আছে কি না, তা যাচাই করে নিলে সম্পর্কের পরবর্তী ধাপে যাওয়া কিছুটা হলেও সহজ হবে।
‘শেয়ারিং’ ও ‘ওভারশেয়ারিং’য়ের মধ্যকার সূক্ষ্ম সীমারেখা নির্ধারণ করতে আমরা প্রায়ই ভুলে যাই।
বন্ধুত্ব হোক বা প্রেম, অফিসের বস কিংবা সহকর্মী, অথবা পরিবারেরই কোনো সদস্য– তাদের মধ্যে কেউ আপনাকে নিজের সুবিধামতো ব্যবহার করছে কি না, তা বুঝতে সম্পর্কের গতিবিধির দিকে একটু নজর দিলেই হবে।
আমাদের দেশে সিঙ্গেল মাদারদের মোটা দাগে দুই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
অতীতের সিনবাদের ভূত কি কখনো আমাদের ছাড়ে, নাকি আমরাই তাকে ছেড়ে আসতে পারি না?
মজার বিষয় হচ্ছে, যাদের সাফল্য বা দক্ষতা নিয়ে এত ভয়-ভীতি, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই মানুষগুলোই আমাদের চেনাজানা জগতে অনেক বেশি কর্মঠ, অনেক বেশি সফল হয়ে থাকে।
রোমান্টিক সম্পর্ক যখন এগোতে থাকে, তখন উভয় পক্ষই এক সময় আশা করে যে তারা একে অন্যের বাইরের ও ভেতরের জগত দুটোর সঙ্গেই যুক্ত হবেন।
অনেকেই বিষয়টি সম্পর্কে সচেতন নন বলে দিনের পর দিন ব্রেডক্রাম্বিং চলতে থাকে।
চেহারার ওপর ভিত্তি করেই কারো ব্যক্তিত্ব আঁচ করে ফেলার মতো ‘শর্টকাট’ যোগাযোগ সবসময়ই ঘটে।
এই জটিলতাকেই বরং অনেক বেশি সহজ করে দেখা হয় আমাদের সমাজে।
অধুনা প্রেমের গল্পে গোস্টিং শব্দটি অপরিচিত নয়।
আপনি যদি ‘জেন জি’ হয়ে থাকেন তবে শব্দটার মানে আপনার জানাই থাকার কথা। আর যদি অন্য জেনারেশনের হয়ে থাকেন তবে মনে প্রশ্ন জাগতেই পারে বেঞ্চিং আসলে কী।
কেউ কেউ মজা করে একে ‘বন্ধুর চেয়ে কিছু বেশি, প্রেমিক-প্রেমিকার চেয়ে কিছু কম’ বলে সংজ্ঞা দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে এ ধরনের সম্পর্ককে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ‘অসংজ্ঞায়িত’ই রেখে দেওয়া হয়।
এসব রেস্তোরাঁয় নিত্য আনাগোনা বলিউড তারকাদের।
সাজগোজের দুনিয়া জুড়ে এবারে থাকবে দুর্বার গতি, এটিই মনে করেন মেকআপ আর্টিস্ট ও বিশারদরা। সহজেই ব্যবহার করা যাবে এমন পণ্যের প্রতি ক্রেতারা বেশি ঝুঁকবেন বলে আঁচ করা যাচ্ছে।
ভালো না লাগলেও কেমন করে যেন জমে যায় বহু জঞ্জাল, মনে কিংবা ঘরের কোণে। দুই জঞ্জালই যথাসাধ্য পরিষ্কার করে ফেলাটা হতে পারে নতুন বছরের জন্য ভালো শুরু।