শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় কেকে’র শেষ বিদায়

কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ বা কেকে’র মৃত্যুতে ভারতের সংগীত শিল্প একটি সত্যিকারের রত্ন হারিয়েছে। ৫৩ বছর বয়সী এই গায়ক গত ৩১ মে কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন। আজ বৃহস্পতিবার মুম্বাইয়ে তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে। ভারসোভা শ্মশানে পরিবারের ঘনিষ্ঠ সদস্য ও বন্ধুদের উপস্থিতিতে তাকে শেষ বিদায় জানানো হয়।
শেষকৃত্যের আগে কেকে’র মুম্বাইয়ের অন্ধেরির বাড়িতে শেষবারের মতো দেখতে আসনে অনেকেই। ছবি: সংগৃহীত

কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ বা কেকে'র মৃত্যুতে ভারতের সংগীত শিল্প একটি সত্যিকারের রত্ন হারিয়েছে। ৫৩ বছর বয়সী এই গায়ক গত ৩১ মে কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন। আজ বৃহস্পতিবার মুম্বাইয়ে তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে। ভারসোভা শ্মশানে পরিবারের ঘনিষ্ঠ সদস্য ও বন্ধুদের উপস্থিতিতে তাকে শেষ বিদায় জানানো হয়।

ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারসোভা শ্মশানে কেকে'র মরদেহ দাহ করা হয়েছে। গতকাল কলকাতার রবীন্দ্রসদনে গান স্যালুটে সম্মানিত করা হয় কেকে'র মরদেহকে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে সেখানে উপস্থিত ছিলেন। কেকে'র পরিবার গতকাল বিকেল ৫টা ১৫ মিনিটে একটি ফ্লাইটে করে মরদেহ মুম্বাইয়ে নিয়ে যান। রাত ৮টার দিকে ফ্লাইটটি মুম্বাইয়ে অবতরণ করে।

কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ (কেক)। ছবি: সংগৃহীত

শেষকৃত্যের আগে জাভেদ আখতার, শংকর মহাদেবন, শ্রেয়া ঘোষাল এবং অন্যান্য সেলিব্রিটিরা কেকে'র মুম্বাইয়ের অন্ধেরির বাড়িতে শেষবারের মতো দেখতে আসনে।

ইন্ডিয়া টুডে বলছে, কেকে ভারতীয় সংগীত শিল্পের বহুমুখী গায়ক ছিলেন। তিনি হিন্দি, তামিল, তেলেগু, কন্নড় এবং বাংলাসহ কয়েকটি ভাষায় সুপারহিট গান গেয়েছেন। তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন বলে জানা গেছে। কলকাতার নজরুল মঞ্চে এই গায়ক কনসার্টে অসুস্থবোধ করেন। পরে তাকে শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। রাত ১০টার দিকে তাকে কলকাতার সিএমআরআই হাসপাতালে মৃত ঘোষণা করা হয়।

কলকাতা পুলিশ একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছিল। তবে, ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়নি বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ময়নাতদন্তের চূড়ান্ত রিপোর্ট প্রকাশ করা হবে।

Comments

The Daily Star  | English
Bangladeshi-Americans eager to help build new Bangladesh

July uprising and some thoughts of Bangladeshi-Americans

NRBs gathered in New Jersey showed eagerness to assist in the journey of the new Bangladesh forward.

3h ago