আমাদের নেতারা কেন ‘স্বীয় জিহ্বা শাসনে’ রাখতে পারেন না?

দেশে এখন ২টি বিষয় লাগাম ছাড়া অবস্থায় আছে। একটি দ্রব্যমূল্য, অপরটি ২ মন্ত্রী মহোদয়সহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের মুখের বাণী।

এরপরেও খুশি হওয়া উচিৎ যে আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেউ মিসরের প্রেসিডেন্টের মতো অত্যন্ত বেসামাল কোনো পরামর্শ দেননি। মিসরে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে জনগণকে শান্ত থাকার পরামর্শ দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি। সেই সঙ্গে উদ্ভূত পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে মিসরীয়দের গাছের পাতা খাওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

আমাদের দেশে যখন দ্রব্যমূল্যের চরম ঊর্ধ্বগতি, দৈনন্দিন খরচ সামলাতে মানুষ হিমশিম খাচ্ছেন, মোটামুটি ভালো আয়ের পরিবারগুলোও মাছ-মাংসের স্বাদ গ্রহণ থেকে বিরত থাকতে বাধ্য হচ্ছেন, সংসারের কোন খরচটা বাদ দিবেন সেই চিন্তায় মধ্যবিত্ত ও উচ্চ মধ্যবিত্ত পরিবারে নাভিশ্বাস ওঠার দশা, ঠিক তখন আমাদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম সাহেব হুট করে বলে বসলেন, 'মানুষ এখন চাইলে ৩ বেলা মাংস খেতে পারে।'

আমরা জানি না মন্ত্রী মহোদয় কোথা থেকে এই উপাত্ত পেয়েছেন। তবে যিনি তাকে এই ধারণা দিয়েছেন, তিনি কোনোভাবেই সরকারের পক্ষের হতে পারেন না। মন্ত্রী মহোদয় কি সংবাদ দেখেন না বা পড়েন না, নাকি তা পড়েও বিশ্বাস করেন না?

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মন্ত্রীর এই উক্তি নিয়ে নানান বিরূপ মতামত চলছে। সবাই জানতে চাইছেন, 'মানুষ চাইলে ৩ বেলা মাংস খেতে পারে', এই মানুষ বলতে তিনি কোন মানুষকে বুঝিয়েছেন, সেটাও ভাবতে হবে।

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বললেন, 'সামনে নির্বাচন, তাই সরকার চালের দাম বাড়তে দেবে না।' সেইসঙ্গে বলেছেন, দেশে কোনো খাদ্য সংকট হবে না। এ দেশের মাটিতে সোনা ফলে। তাহলে কি নির্বাচন না থাকলে সরকার চালের দাম নিয়ে মাথা ঘামাতো না? এখানে খাদ্য সংকট বলতে মন্ত্রী মহোদয় কী বোঝাতে চাইছেন? খাদ্য বাজার থেকে নেই হয়ে যাওয়া? বাজারে অনেক খাদ্য আছে, অথচ চড়া দামের কারণে সিংহভাগ মানুষ তা কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন, সেটাও কি খাদ্য সংকট নয়?

সামনে নির্বাচন। এই নির্বাচন যেন সুষ্ঠু ও অবাধ হয় সেজন্য নির্বাচন কমিশন বেশ কিছু প্রি-ইলেকশন উদ্যোগ নিয়েছে। বিভিন্ন ধরণের নাগরিক ও পেশাজীবী সংগঠন ও ব্যক্তির সঙ্গে আলোচনা করেছেন। ইভিএম মেশিনের কার্যকারিতা নিয়ে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে প্রচারণা চলছে। ইভিএম মেশিন কতটা নির্ভুল কাজ করতে পারে, এটা বুঝাতে নির্বাচন কমিশনার আনিসুর রহমান উত্তেজিত হয়ে বলে বসলেন, 'আমাদের ইভিএমের মতো সেরা মেশিন পৃথিবীর আর কোথাও নেই। ইভিএমের ভুল ধরতে পারলে ১০ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার।'

আচ্ছা, এটা বলার আগে দায়িত্ববান একজন কর্মকর্তা, যিনি নির্বাচন পরিচালনা করবেন, তিনি কি একবারও ভাববেন না যে ১০ মিলিয়ন ডলার আসলে কত টাকা? এই টাকা কি নির্বাচন কমিশনের আছে? পরে অবশ্য প্রধান নির্বাচন কমিশনার অন্যভাবে এটি ব্যালেন্স করেছেন। তবে এই ১০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে বাজারে ভালোই হাস্যরস তৈরি হয়েছে।

অপরদিকে, রেলমন্ত্রীর স্ত্রী, শ্যালিকা, বিনা টিকিটের যাত্রী ও জরিমানা নিয়ে অনেক কাহিনী ও আলোচনা হওয়ার পর রেলের চাকরিচ্যুত টিটিই তার চাকরি ফেরত পান। এই ঘটনার জন্য রেলমন্ত্রী মহোদয়কে যথেষ্ট সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল। অতঃপর রেলমন্ত্রী কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়ে টিটিইর চাকরি ফিরিয়ে দেন। তখন রেলমন্ত্রী সাহেব তার ক্ষমতা বোঝানোর জন্য বলেন, 'স্ত্রীও বুঝে উঠতে পারেনি আমি কী ধরনের মানুষ।'

সম্প্রতি পালিত হলো গুম দিবস। পরিবারের হারিয়ে যাওয়া মানুষের ছবি নিয়ে সমবেত হয়েছিল স্বজনরা। তারা জানেন, কোনো খোঁজ হয়তো পাওয়া যাবে না। তবুও আশায় বুক বেঁধে থাকা। ২০২০ সালে ডয়েচে ভেলের এক খবরে বলা হয়েছিল, গত ১৩ বছরে বাংলাদেশে ৬০৪ জন গুম হয়েছেন। তাদের বড় একটি অংশই আর ফিরে আসেননি। তারা আদৌ আর কখনো ফিরে আসবেন কি না তারও কোনো নিশ্চয়তা নেই।

অথচ আমদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, দেশের নিরাপত্তা বাহিনী গুমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয়। বিভিন্ন আত্মগোপনের ঘটনাকে গুম বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশে কেউ গুম হয় না। যেখানেই গুম হচ্ছে, সেখানেই আমরা কিছু দিন পরেই তাকে পাচ্ছি। নানান কারণে আত্মগোপন করে থাকে, সেগুলোকে গুম বলে চালিয়ে দেয়। দু-একটি আত্মগোপনের ঘটনার তথ্য আমরা এখনো পাইনি। আমরা মনে করি, তাদেরকে অচিরেই সামনে এনে দিতে পারবো।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী একটা আশাবাদ ব্যক্ত করলেও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন সাহেব বলে বসলেন, জাতিসংঘের কোনো কোনো প্রতিষ্ঠান গুমের তালিকায় যাদের নাম দিয়েছিল, তাদের অনেকের ভূমধ্যসাগরে সলিল সমাধি হয়েছে।

সরকারের একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি যখন বলেন, গুমের তালিকায় থাকা মানুষের ভূমধ্যসাগরে সলিল সমাধি হয়েছে, তখন সিস্টেমের ওপর বিশ্বাস একদম নষ্ট হয়ে যায়।

আমরা একদিকে দেখছি হারিয়ে যাওয়া বা গুম হয়ে যাওয়া বা আত্মগোপনে থাকা মানুষগুলোর পরিবারের অসহায় অবস্থা। অন্যদিকে মন্ত্রী মহোদয় বলছেন, এই হারিয়ে যাওয়া মানুষের অনেকেরই সলিল সমাধি হয়েছে। কার কথা আমরা বিশ্বাস করবো?

যানজট নিয়ে আলোচনাকালে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেছেন, 'দেশে এত যানজট, ভিড়—সবই শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়নের বহিঃপ্রকাশ। আপাতত এটা সহ্য করতে হবে।' মন্ত্রী মহোদয় উন্নয়নকে কোন আলোকে দেখছেন, তা বুঝতে পারছি না। এই 'আপাতত'টা আদতে কত দিন, কত মাস, কত বছর? ততোদিন কি ঢাকাবাসী এই নাকাল করা যানজটে সুস্থ থাকবে? দেশের এই যানজট, এই ভিড়—এগুলো উন্নয়নের মাপকাঠি হয় কিভাবে?

যানজট প্রসঙ্গে আরও অদ্ভুত মন্তব্য করেছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, '২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন হচ্ছে। তাই সড়কে ব্যক্তিগত গাড়ি বেড়েছে। আওয়ামী লীগ আরেক মেয়াদে ক্ষমতায় এলে উপজেলা পর্যায়েও যানজট হবে।' ৬ এপ্রিল জাতীয় সংসদে রাজধানীর যানজট নিয়ে বিএনপির সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদের সমালোচনার জবাবে মন্ত্রী এই মন্তব্য করেন।

পদ্মা সেতু নিয়ে আমাদের অনেকেরই আবেগ ও ভালবাসার কোনো শেষ নেই। এই স্বপ্নের সেতু চালু হলে কত ভাবে দেশ ও মানুষ উপকৃত হবে। সেই পদ্মা সেতু নিয়ে সবচেয়ে কাব্যময় বক্তব্য রেখেছেন সড়ক পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি পদ্মা সেতু থেকে পূর্ণিমা অবলোকন করার কথা বলেছেন। সেই সঙ্গে আরও মন্তব্য করেছেন, 'পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের তারিখ ঘোষণা করায় বিএনপির বুকে বিষজ্বালা উপচে পড়ছে। তবুও পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তাদের দাওয়াত দেওয়া হবে।' বিরোধী দলকে আক্রমণ করার ভাষা হয়তো আমাদের এমনটাই থেকে যাবে, বদলাবে না।

শুধু কি মন্ত্রী মহোদয়রা যা খুশি মন্তব্য করছেন, তা নয়। অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্তারাও এমন মন্তব্য প্রায়শই করে যাচ্ছেন। যেমন, কর্নেল ফারুক খান, এমপি বলেছেন, 'দেশের যে হারে উন্নয়ন হচ্ছে আগামীতে যাকাত নেওয়ার সংখ্যা কমে যাবে' (বাংলাদেশ প্রতিদিন)। এমনটা হলেই ভালো, আর আমরাও তাই চাই। কিন্তু আদতে কি উন্নয়নটা সেভাবে সমানাধিকারের ভিত্তিতে হচ্ছে?

রোজার ঈদে ঢাকা ছেড়ে যাওয়া নগরবাসীর দামি স্বর্ণালংকার আত্মীয়ের বাসায় রেখে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার। তিনি কী ভেবে এরকম একটি পরামর্শ দিয়েছিলেন, জানতে মন চায়। তাও যদি লকারে রাখতে বলতেন, একটা কথা ছিল। মানুষ কোন বিশ্বাসে তার সবচেয়ে মূল্যবান সামগ্রী আত্মীয়ের কাছে রেখে যাবেন? আর আত্মীয়ই বা এই দায়ভার কেন বহন করবেন?

রানা প্লাজা দুর্ঘটনায় অসংখ্য মানুষ নিহত, আহত ও নিখোঁজ হওয়ার পর তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে 'শিবিরের ধাক্কায়' ভবন ধসের কথা বলে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন। করোনাকালে সেতুমন্ত্রীর সেই বাণী 'আমরা করোনার চেয়েও শক্তিশালী' এখনো আমাদের আমোদিত করে। এখন সামাজিক মাধ্যম ও গণমাধ্যম অনেক শক্তিশালী ও সজাগ। কিছু বেকায়দা বা হাস্যকর মন্তব্য করলে তা মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। হাবিজাবি কথা বলে নিজেদের পদায়ন ঘটানোর বা নিজেকে হাস্যস্পদ করার মানে কী, বুঝি না।

বিএনপি আমলে এক মন্ত্রীর পরিচিতি দাঁড়িয়েছিল 'লুকিং ফর শত্রুজ' নামে। আরেক মন্ত্রীর 'আল্লাহর মাল আল্লাহ নিয়ে গেছে' মন্তব্য এখনো ঘুরছে মানুষের মুখে মুখে। দেশের নেতা যারা, তাদের কথা বলার সময় নানান দিক ভাবতে হয় বা ভাবা দরকার, তা হয়তো তারা মনে করেন না। তাদের এ ধরণের অদ্ভুত ও যুক্তিহীন মন্তব্য সরকারের ভালো উদ্যোগকেই সমালোচনার মুখে ফেলে।

কোনো মন্তব্য করার আগে কেন তারা ভাববেন না? কেন তাদের একজন মুখপাত্র থাকবেন না? কেন কোনো রকম স্টাডি ফাইন্ডিংস ছাড়াই যা মনে আসে, তাই বলে ফেলেন। তারা তো আমাদের মতো সাধারণ মানুষ নন। তাদের প্রতিটি কাজ ও বক্তব্যের মূল্য আছে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিসরে।

আমাদেরই একজন মন্ত্রী নিজেদের ধনীত্ব বোঝাতে বলেছেন, 'বহু দেশের মানুষেরই বিমানে চড়ার সামর্থ্য নেই, সেখানে আমরা প্লেনে করে পেঁয়াজ নিয়ে আসি।' 'বিদেশের মন্ত্রীরা এখন বাংলাদেশের মন্ত্রীদের অ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য বসে থাকে'—এই গর্বও করেছেন আরেক মন্ত্রী। তাদের এ ধরণের কথায় প্রশ্নবিদ্ধ হয় সরকার ব্যবস্থা। সরকারকে হাস্যকর করার কোনো অধিকার কি তাদের আছে?

দেশের মানুষের কাছে যেমন, আন্তর্জাতিক পরিসরেও তেমন—এইসব তেলবাজি কথার কোনো মূল্য নেই। আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোহিঙ্গা প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে জানিয়েছেন, 'ভালো খাবারের আশায় ভারতে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গারা এখন বাংলাদেশে আসছে। গত ১২ বছর ধরেই অনেক রোহিঙ্গা উদ্বাস্তু ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে অবস্থান করছেন। কিন্তু ভারতের খাবার তাদের মনঃপুত নয়। তাই তারা ভালো খাবারের আশায় বাংলাদেশে আসছে।' এই কথার মাধ্যমে তিনি বিশ্বের অগণিত শরণার্থীকে হেয় করলেন না? দেশ হারানোর কী কষ্ট তা তিনি কিভাবে বুঝবেন? অথচ এই মন্ত্রী মহোদয়ই আবার কিছুদিন আগে ভারতের প্রশংসা করতে গিয়ে বলে দিয়েছেন, দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক।

একই দিনে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী ভারতে গ্রেপ্তার বাংলাদেশের পি কে হালদারকে ফেরত দেওয়ার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, 'এটি আইনি বিষয়। আমাদের কাছে যা তথ্য আছে, তার ভিত্তিতে বাংলাদেশকে জানানো হবে। বুঝতে হবে, এটি কিন্তু বড়দিনের কার্ড বিনিময় নয়।' দোরাইস্বামীর উত্তর আর আমাদের মন্ত্রী মহোদয়ের উত্তর পাশাপাশি রেখে পর্যালোচনা করলে সবকিছুই পরিষ্কার হয়ে যায়।

আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা অনেকেই বেফাঁস কথা বলে ও বিতর্কিত কাজ করে সমালোচিত হয়েছেন। তালিকার সবশেষ নাম ডা. মুরাদ হাসান। তিনি তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। তার বিতর্কিত হওয়ার মাত্রা এতটাই বেশি হয়ে গিয়েছিল যে তাকে চাকরি হারাতে হয়। কাজেই বক্তব্য প্রদানকালে তা মাত্রা ছাড়ানোর আগেই স্বীয় জিহ্বাকে শাসনে রাখা উচিৎ।

শাহানা হুদা রঞ্জনা, সিনিয়র কোঅর্ডিনেটর, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন

(দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদকীয় নীতিমালার সঙ্গে লেখকের মতামতের মিল নাও থাকতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির আইনগত, মতামত বা বিশ্লেষণের দায়ভার সম্পূর্ণরূপে লেখকের, দ্য ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষের নয়। লেখকের নিজস্ব মতামতের কোনো প্রকার দায়ভার দ্য ডেইলি স্টার নিবে না।)

Comments

The Daily Star  | English

Matarbari project director sold numerous project supplies

Planning Adviser Prof Wahiduddin Mahmud today said the Matarbari project director had sold numerous project supplies before fleeing following the ouster of the Awami League government on August 5.

1y ago