মিডিয়ার ব্যাপারে আমাদের আরও একটি বক্তব্য আছে, এখন কিন্তু মিডিয়ার মাধ্যমে অপপ্রচারও সম্ভব।
আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের নির্বাচন পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন জমা দিতে হবে ভোটের দিন থেকে ৩০ দিনের মধ্যে।
আগামীকাল মঙ্গলবার এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে বলে জানান তিনি।
তারা অবহিত করেছেন সিইসিকে যে, তারা পূর্ণাঙ্গ দল পাঠাবেন না। ছোট পাঠাবেন নাকি আংশিক পাঠাবেন বা এ দেশে যারা আছেন...সেটা পরবর্তীতে
কমিশন তফসিল ও ভোটের দিনের মধ্যে ৬০ থেকে ৭০ দিনের ব্যবধান রাখার কথা ভাবছে, যা গত দুই নির্বাচনের সময় ৪০ থেকে ৫২ দিনের ব্যবধান ছিল।
ভোটের পরিবেশ আমরা নিশ্চয়ই পর্যবেক্ষণ করতে থাকব। এটাকে বলে প্রক্ষেপণ; নির্বাচন তিন মাস পরে হবে, ছয় মাস পরে হবে কিন্তু আমাদের পর্যবেক্ষণ বা প্রক্ষেপণ অবশ্যই সজাগ রাখতে হবে।
‘নভেম্বরের প্রথমার্ধে মন্ত্রিসভার অল্প কয়েকজন সদস্য নিয়ে একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হতে পারে।’
মিডিয়ায় ওই বক্তব্যগুলো প্রচার করা যাবে না; যে বক্তব্যগুলোতে নির্বাচন কমিশন খাটো হবে, সরকার খাটো হবে।
‘আমাদের দেশ নিয়ে বিদেশিদের হস্তক্ষেপ নতুন নয়। এটা বন্ধ করাও কঠিন। আমরা জিম্মি হয়ে গেছি।’
তবে আমরা এখনো ভোটগ্রহণের কোনো তারিখ ঠিক করিনি।