বাতিঘরের প্রধান ৪ পুস্তক বিপণিতে প্রতিবছর জাঁকজমকপূর্ণভাবে বাতিঘরের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রযোজনাভিত্তিক মাইম প্রদর্শন করেন প্রশিক্ষণার্থীরা।
কাফকা মানুষের অস্তিত্বের সংকটকে নিখুঁত ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
নানান সংকটের মাঝেও বদলগাছী উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে স্থাপিত শতবর্ষী লাইব্রেরি এখনো জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে আসছে।
‘আবুল মনসুর আহমদ বক্তৃতা প্রতিযোগিতা ২০২৫’ শীর্ষক এই প্রতিযোগিতার জন্য বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে —গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী ‘বাংলাদেশের কালচার’।
‘আম’ বইটি থেকে কত কিছু যে জানা যায়, তার ইয়ত্তা নেই। আমরা জানি, রামায়ণ ও মহাভারতে আম্রকাননের কথা এসেছে। বৃহদারণ্যক উপনিষদে ‘আম্র’র উল্লেখ আছে।
প্রশ্ন হচ্ছে প্রশ্নকে আমরা ভয় পাই কেন?
আজ আমরা অনাহারে! এই তথাকথিত মানবিক সহায়তা আদতে কিছুই নয়—এটা শুধুই অপমান।
আমাদের গৌরব, আমরা আমাদের কালে লেখায়-বলায়-কর্মে একজন সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী স্যারকে পেয়েছিলাম। যিনি, দেশের প্রতিটি ক্রান্তিকালেও মানুষ হিসেবে, শিক্ষক হিসেবে তার মূল্যবোধ অক্ষুণ্ণ রেখেছেন, কিন্তু তা...
নদীবিধৌত ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলা বিদ্রোহীদের জন্য একটি প্রাকৃতিক আশ্রয়স্থল ছিল।
গ্রামজুড়ে উৎসবের আমেজ। মেলা উপলক্ষে গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই অতিথিরা বেড়াতে এসেছেন।
ম্রো ভাষার বর্ণমালা পৃথিবীর নবীনতম হওয়ায় এর নাম রাখা হয়েছে থারকিম।
অনেক চিকিৎসক ব্যক্তিগতভাবে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছিলেন। একইসঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিকভাবেও অনেক চিকিৎসক অবরুদ্ধ দেশে চিকিৎসা সেবা দিয়েছিলেন।
২ মে পেয়ারা বাগানকে ১ নম্বর ফ্রন্ট এরিয়া ও ভিমরুলিকে সদর দপ্তর করে পূর্ববাংলার জাতীয় মুক্তিবাহিনীর কেন্দ্রীয় ঘাঁটি স্থাপন করা হয়। প্রশিক্ষণের জন্য ভিমরুলিতে খোলা হয় সামরিক স্কুল।
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দের প্রত্যন্ত গ্রাম জাঙ্গালিয়াগাতি। মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই গ্রামেই পাঁচ ছাত্রনেতার উদ্যোগে গড়ে উঠেছিল পলাশডাঙ্গা যুব শিবির নামের একটি আঞ্চলিক গেরিলা বাহিনী। কালক্রমে যা হয়ে...
মুক্তিযুদ্ধে তৃতীয় ইস্ট বেঙ্গলের বাঙালি সুবেদার আফতাব আলীর নেতৃত্বে ব্রহ্মপুত্র ও তিস্তাপাড়ের জনপদে গড়ে উঠেছিল অপ্রতিরোধ্য এক আঞ্চলিক গেরিলা বাহিনী। যা আফতাব বাহিনী নামে পরিচিত।
কিংবদন্তিতুল্য এই মানুষটি দিনাজপুরে সবার কাছে পরিচিত ছিলেন ‘জর্জ ভাই’ নামে।
‘দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত নারী শিল্পীদের নিয়ে ১০ দিনব্যাপী এই আয়োজন।’
'আমার অতিকায় ছবিগুলোর কৃষকের অতিকায় অতিকায় দেহটা এই প্রশ্নই জাগায় যে, ওরা কৃশ কেন? ওরা রুগ্ন কেন- যারা আমাদের অন্ন যোগায়। ফসল ফলায়।’
নিসর্গের কবি জীবনানন্দ দাশ তার ‘শহর’ শিরোনামের কবিতায় নিজ হৃদয়কে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, ‘হৃদয়, অনেক বড়ো-বড়ো শহর দেখেছো তুমি; সেই সব শহরের ইটপাথর,/কথা, কাজ, আশা, নিরাশার ভয়াবহ হৃত চক্ষু/আমার মনের...
রাজধানীর ধানমন্ডিতে সফিউদ্দিন শিল্পালয়ে শুরু হয়েছে চিত্রশিল্পী মোয়াজ্জেম হোসেন জনির প্রথম একক ছাপচিত্র প্রদর্শনী ‘শহরনামা’।
সবুজ বনের পাশে দিয়ে বয়ে গেছে একটি নদী। সেই নদীতে লঞ্চ চলাচল করে। তেমনি একটি লঞ্চে বসে আনমনে বন দেখছে ছোট্ট একটি শিশু।
বাংলাদেশের আলোকচিত্রের ৫০ বছরের ফিরিস্তি লিখতে গেলে শুরু করতে হবে তারও একটু আগে থেকে। বায়ান্নর সেই উত্তাল দিনগুলোর চিত্র ধারণ করে স্মরণীয় হয়ে আছেন আলোকচিত্রী আমানুল হক ও অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।...
মুর্তজা বশীর ৯৩ বছর বাঁচতে চেয়েছিলেন। তার বেশি কিংবা কম কেন নয়, সে এক মস্তোবড় প্রশ্ন বটে। যার উত্তর ও যৌক্তিকতা জানতেন কেবল তিনিই।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে রাখা এদেশের আধুনিক শিল্পকলার অন্যতম পথিকৃৎ ভাস্কর নভেরা আহমেদের একটি প্রখ্যাত ভাস্কর্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার তিন বছর পেরিয়ে গেছে। তবে এখনও এই ঘটনায় জড়িত কাউকে আইনের আওতায় আনা যায়নি।
বাতিঘরের প্রধান ৪ পুস্তক বিপণিতে প্রতিবছর জাঁকজমকপূর্ণভাবে বাতিঘরের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করা হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রযোজনাভিত্তিক মাইম প্রদর্শন করেন প্রশিক্ষণার্থীরা।
কাফকা মানুষের অস্তিত্বের সংকটকে নিখুঁত ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
নানান সংকটের মাঝেও বদলগাছী উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে স্থাপিত শতবর্ষী লাইব্রেরি এখনো জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে আসছে।
‘আবুল মনসুর আহমদ বক্তৃতা প্রতিযোগিতা ২০২৫’ শীর্ষক এই প্রতিযোগিতার জন্য বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে —গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী ‘বাংলাদেশের কালচার’।
‘আম’ বইটি থেকে কত কিছু যে জানা যায়, তার ইয়ত্তা নেই। আমরা জানি, রামায়ণ ও মহাভারতে আম্রকাননের কথা এসেছে। বৃহদারণ্যক উপনিষদে ‘আম্র’র উল্লেখ আছে।
প্রশ্ন হচ্ছে প্রশ্নকে আমরা ভয় পাই কেন?
আমাদের গৌরব, আমরা আমাদের কালে লেখায়-বলায়-কর্মে একজন সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী স্যারকে পেয়েছিলাম। যিনি, দেশের প্রতিটি ক্রান্তিকালেও মানুষ হিসেবে, শিক্ষক হিসেবে তার মূল্যবোধ অক্ষুণ্ণ রেখেছেন, কিন্তু তা...
তার লেখা কবিতার মতো তারা হয়ে গেলেন ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে।
ফররুখ আহমদ তার কাব্যভাষা নির্মাণে সমকালীন বুদ্ধিজীবী, সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক কর্মীদের সঙ্গে একটি নীরব সংলাপে লিপ্ত ছিলেন।