এবার টানা চতুর্থ বছরের মতো অপর্যাপ্ত স্থানীয় উৎপাদনের কারণে অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটাতে প্রয়োজনীয় খাদ্য আমদানিতে বেশি অর্থ খরচ করছে বাংলাদেশ।
তরমুজ চাষিদের কপালে এখন দুশ্চিন্তার ভাঁজ। লাভের পরিবর্তে লোকসানের শঙ্কায় আছেন তারা।
সারের পরিমিত ব্যবহারের ফলে ফসলের উৎপাদন ৮ থেকে ১৪ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দেশে বার্ষিক ২০ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় করতে পারে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে সুবর্ণচরের তরমুজ বৃহত্তর নোয়াখালীর চাহিদা মিটিয়ে চট্টগ্রাম বিভাগের ৭০ শতাংশ চাহিদা মেটাতে পারবে বলে প্রত্যাশা করছে কৃষি অধিদপ্তর।
খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, গত ৩ বছর ধরে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে তরমুজ। আর এতে মূলত লাভবান হচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগীরা।
কৃষি মন্ত্রণালয় বলছে, এর মাধ্যমে কৃষিকাজের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ২ কোটিরও বেশি মানুষ উপকৃত হবেন।
বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, চা চাষের মাধ্যমেই লালমনিরহাটে সমৃদ্ধি আসবে। এ জেলার মাটি চা চাষের উপযোগী। অনেকেই চা চাষ করে লাভবান হচ্ছেন। চা চাষিদের সব ধরনের...
২০২২-২৩ সালে ৫ হাজার মেট্রিক টন পাট বীজের আমদানির অনুমতির বিপরীতে প্রকৃত আমদানি হয়েছিল ৪ হাজার ১৬৬ টন।
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষি ও কৃষকবান্ধব। কৃষকের প্রতি তার রয়েছে পরম দরদ ও মমতা।’
এই ৫ জেলায় ৯০ শতাংশ কুমড়া চাষ হয়েছে চরাঞ্চলে। চর এলাকায় প্রায় ৫০ হাজার কৃষক কুমড়া চাষের সঙ্গে জড়িত।