সোমবার বিকেলে পুনর্ভবা নদীর পানি বিপৎসীমার ৯ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
ভারী বর্ষণের মধ্যেই হঠাৎ ঝড়ো হাওয়ায় দিনাজপুরের তিন উপজেলায় শতাধিক ঘর-বাড়ির টিনের ছাউনি উড়ে গেছে। এতে দুর্বিষহ অবস্থায় পড়েছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো।
দুপুর ১২টা ৪৯ মিনিট ৫৬ সেকেন্ডে টাঙ্গাইল শহর ও আশে পাশের জেলায়
পানি কমতে শুরু করলেও দুর্ভোগ কমেনি বন্যা দুর্গতদের।
জামালপুরে যমুনা ও ব্রহ্মপুত্রের পানি কমতে শুরু করেছে। তবে দেখা দিয়েছে ভাঙন। এ ছাড়াও, শুকনো খাবারের তীব্র সংকট চলছে।
ইতোমধ্যেই তলিয়ে গেছে ১ হাজার ৩২৮ হেক্টর রোপা আমনের খেত। পানি ঢুকে পড়ায় পাঠদান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ২৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।
বাঁধটিতে ধস ঠেকানো না গেলে চিলমারী উপজেলার কয়েকটি এলাকা ভাঙন ঝুঁকিতে পড়বে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেওয়া তথ্য বলছে, পাহাড়ি ঢলের কারণে বৃহস্পতিবার রাত থেকেই ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বাড়ছে। আজ শনিবার সকাল ৬টায় নদের পানি প্রায় বিপৎসীমা ছুঁয়েছে।
আজ সকাল ৬টায় বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। সকাল ৯টা পর্যন্ত ফুলছড়ি পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি বিপৎসীমার ৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।’