ঢাবি কর্তৃপক্ষ কি সরকারের পাহারাদার, প্রশ্ন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

‘ক্ষমতাবানদের পক্ষে সহকর্মীদের শাস্তি দেওয়া নয়, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের একাডেমিক স্বাধীনতা রক্ষা করাই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব।’
শামসুজ্জামান শামস, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন,
ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ অধ্যাপকের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের নেওয়া সিদ্ধান্তের নিন্দা ও বিদ্যায়তনিক স্বাধীনতা নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।

আজ বুধবার দেওয়া বিবৃতিতে এই নিন্দা ও দাবি জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি একটি সিন্ডিকেট সভার মাধ্যমে দুজন অধ্যাপকের বিরুদ্ধে দুটি পদক্ষেপ নিয়েছে, যা নাগরিকের মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সাংবিধানিক অধিকারের পরিপন্থী, তিয়াত্তরের অধ্যাদেশের মূলনীতির বিরুদ্ধে এবং বিদ্যায়তনিক স্বাধীনতাকে ক্ষুণ্ন করেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঐতিহাসিকভাবে একটি উদারপন্থী প্রতিষ্ঠান ও পরিসর। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে, বিশেষত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ও কর্তাব্যক্তিদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে প্রমাণিত হয়েছে তারা প্রতিষ্ঠানটির ঐতিহ্য ও অঙ্গীকারকে হত্যা করার দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক এ ধরনের পদক্ষেপের নিন্দা জানাচ্ছে।'

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, 'আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদের ২০০৯ সালে প্রকাশিত একটি বইতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অবমাননা করা হয়েছে ও মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের বিকৃতি ঘটনো হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে তিনি "জয় বাংলা"র পাশাপাশি "জয় পাকিস্তান" বলেছিলেন কি না, অধ্যাপক আহমেদের বইতে উত্থাপিত সে সংক্রান্ত তথ্য বা তথ্য বিভ্রান্তিকে ঘিরে এই অভিযোগ উঠেছে।

গত ৩০ এপ্রিলের সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্তে এলপিআরে থাকা অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপককে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি দায়িত্ব থেকে অব্যাহতিই কেবল দেওয়া হয়নি, ভবিষ্যতে যেকোনো একাডেমিক কাজে তার যুক্ত হওয়ার অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে। কেবল তাই নয়, সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ওই অধ্যাপকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। প্রকাশককে বইটি প্রত্যাহরের আহ্বান জানানো হয়েছে।'

'একই সভায় সমাজবিজ্ঞানের অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহর ফেসবুকের একটি পোস্টকে ঘিরে একটি কমিটির রিপোর্ট উপস্থাপিত হয়, যাতে বলা হয়েছে যে ওই পোস্টের মাধ্যমে তিনি পাঠ্যপুস্তক, সরকারের শিক্ষানীতি ও ভাবমূর্তিকে ক্ষুণ্ন করার "অপপ্রয়াস" করেছেন। তিনি ইতোমধ্যে এ বিষয়ে দুঃখপ্রকাশ করেছেন এবং এ ধরনের আচরণ করবেন না এরকম লিখিত মুচলেকা প্রদানের সাপেক্ষে তার "ক্ষমাপ্রার্থনা" সিন্ডিকেট সভায় মঞ্জুর করা হয়েছে।'

বিবৃতিদাতারা বলেন, 'আমরা মনে করি, ইতিহাসের একটি মহাবয়ান থাকে, কিন্তু অপরাপর বয়ান সমান্তরালে চালু থাকে। কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিতে ঐতিহাসিক বড় ঘটনাকে পাঠ ও বিশ্লেষণ করা একাডেমিক চর্চা ও স্বাধীনতারই অংশ। অধ্যাপক ইমতিয়াজ যদি ভুল তথ্য দিয়ে থাকেন, তবে আরও বহু সঠিক তথ্যসমৃদ্ধ ঐতিহাসিক রচনাই হতে পারে তার প্রতি জবাব। থিসিস ও পাল্টা থিসিসের মাধ্যমে ঐতিহাসিক সত্য প্রতিষ্ঠিত হয়। এক্ষেত্রে নানান শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়া কোনো একটি একাডেমিক প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিষদের কাজ হতে পারে না। বিশেষত উভয় ক্ষেত্রে সরকারকে সাক্ষী মানা একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানকে মানায় না। দ্বিতীয় ঘটনাটিতে যদি কিছু হয়ে থাকে, তবে সরকারের "ভাবমূর্তি" ক্ষুণ্ন হয়ে থাকতে পারে। বিক্ষুব্ধ পক্ষের হয়ে উপযাচকের মতো সহকর্মীর কাছ থেকে মুচলেকা আদায় দেখে মনে হয়, বিশ্ববিদ্যালয় যেন পুলিশি প্রতিষ্ঠান হওয়ার দিকে এগোচ্ছে। প্রথম ঘটনাটির ক্ষেত্রে কেবল সহকর্মীকে শাস্তিই দেওয়া হয়নি, সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে, অধ্যাপকের বিরুদ্ধে যেন আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কি সরকারের পাহারাদার?'

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, 'কয়েকদিন আগেই একটি দৈনিকের প্রতিবেদনকে ঘিরে পত্রিকাটির বিরুদ্ধে শাস্তির দাবি জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নেতারা বিবৃতি প্রদান করেছেন, উপাচার্য মহোদয়ও রাজপথে একই দাবি জানিয়েছেন। অথচ প্রতিবেদককে যে রাতের আঁধারে সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, ২০ ঘণ্টা গুম করে রাখা হয়েছে, সে বিষয়ে তাদের কোনো বক্তব্য ছিল না। এ ধরনের ঘটনায় সমাজে বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা জন্ম নিচ্ছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সবসময় ক্ষমতা কাঠামোকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে এসেছে, অথচ সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনাকারী শিক্ষক নেতারা যেন সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য আগ বাড়িয়ে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে।'

'আমরা মনে করি, সর্বজনের করের অর্থে পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয় দেশের সব নাগরিকের কাছে দায়বদ্ধ, কোনো সরকার বা রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠীর কাছে নয়। এটাই সর্বজনের (পাবলিক) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৃত সৌন্দর্য। বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনাকারী কর্তৃপক্ষের যদি সরকারি ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করার শক্তি না থাকে, তবে অন্তত ক্ষমতাকাঠামোর লেজুড়বৃত্তি থেকে সরে, অধিকতর একাডেমিক কার্যক্রমে নিজেদের যুক্ত করা উচিত। তাতে হাজার হাজার শিক্ষার্থী-কর্মচারী-শিক্ষক মিলে যে বৃহত্তর বিশ্ববিদ্যালয় সমাজ, তার মানমর্যাদা যতটুকু অবশিষ্ট আছে তা রক্ষা পাবে, সব নাগরিকের কাছে বিশ্ববিদ্যালয়ের যে দায়, তাও পালন হবে। ক্ষমতাবানদের পক্ষে সহকর্মীদের শাস্তি দেওয়া নয়, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের একাডেমিক স্বাধীনতা রক্ষা করাই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব।'

বিবৃতিতে সই করেছেন— জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক নাসির উদ্দিন আহমদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক তাসনীম সিরাজ মাহবুব, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মো. মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক আলমগীর মোহাম্মদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের প্রভাষক মিম আরাফাত মানব, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক আ-আল মামুন, পিটসবার্গ ইউনিভার্সিটির সমাজতত্ত্ব বিভাগের পিএইচডি গবেষক ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক মাইদুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজলী সেহরীন ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমসের সহযোগী অধ্যাপক মোশাহিদা সুলতানা, যুক্তরাষ্ট্রের বার্ড কলেজের ডিভিশন অব আর্টসের ভিজিটিং অধ্যাপক ফাহমিদুল হক, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আর রাজী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক রুশাদ ফরিদী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক সাঈদ ফেরদৌস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক পারভীন জলী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মির্জা তাসলিমা সুলতানা, ব্র‍্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনারেল এডুকেশনের প্রভাষক মীর রিফাত উস সালেহীন, অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব নিউক্যাসলের আইন বিভাগে পোস্টডক্টোরাল রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট আশীক মোহাম্মদ শিমুল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক মজিবুর রহমান, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক দীনা সিদ্দিকী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম, গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম যোগাযোগ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মনিরা শরমিন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞন ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আরাফাত রহমান, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রভাষক তাসমিয়াহ তাবাসসুম সাদিয়া, ইউনিভার্সিটি অব অসলোর কালচার স্টাডিস ও অরিয়েন্টাল ল্যাঙ্গুয়েজ বিভাগের পোস্ট ডক্টরাল রিসার্চার মোবাশ্বার হাসান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক সৌভিক রেজা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সায়মা আলম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মামুন হায়দার, ঢাকা বিশ্ব‌বিদ‌্যালয়ের গণ‌যোগা‌যোগ ও সাংবা‌দিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক খোর‌শেদ আলম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা লুৎফা, বশেমুরবিপ্রবির সহকারী অধ্যাপক আরিফুজ্জামান রাজীব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌস, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সৌম্য সরকার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা সহযোগী অধ্যাপক কাজী শুসমিন আফসানা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সুকান্ত বিশ্বাস, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রভাষক নূর ই মকবুল, বশেমুরবিপ্রবির বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাকিয়া সুলতানা মুক্তা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক মো. আবদুল মান্নান, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের অধ্যাপক হাবিব জাকারিয়া, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কনক আমিরুল ইসলাম, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মঈন জালাল চৌধুরী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মাহমুদুল সুমন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক কাজী মারুফুল ইসলাম, লন্ডন স্কুল অব ইকনমিক্স অ্যান্ড পলিটিক্সের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের ভিজিটিং প্রফেসর স্বপন আদনান, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আবুল ফজল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক কাজী মারুফুল ইসলাম, ব্র‍্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনারেল এডুকেশনের প্রভাষক নির্ণয় ইসলাম, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক শামীমা আক্তার, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর বিভাগের অধ্যাপক সুস্মিতা চক্রবর্তী।

Comments

The Daily Star  | English

Explosions in Myanmar as ship spotted in Naf river

People in the border area said they heard sounds of multiple explosions intermittently from last night to Friday afternoon. However, between 3:00pm and 4:00pm today, there were more than 10 loud explosions

38m ago