কমিশনের অনুমোদনক্রমে সাময়িকভাবে ছয় হাজার ৫৫৮ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
‘মেরুদণ্ডওয়ালা অফিসার নিয়োগ দিন। একইসঙ্গে সেই অফিসারদের কাজে রাজনৈতিক বা গোষ্ঠীগত হস্তক্ষেপ করবেন না।’
‘এই আইনটির সঙ্গে প্রায় ১৫ লাখ কর্মচারীর ভালো-মন্দ জড়িত। এমন স্পর্শকাতর একটি আইন সংশোধনে কেন এত তাড়াহুড়া হলো—এই প্রশ্নগুলো বৈঠকে উঠেছে।’
আজ বুধবার পিএসসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নতুন তারিখ জানানো হয়।
আজ মঙ্গলবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ গেজেট প্রকাশ করে।
আগে নন-ক্যাডার উপসচিবের পদ ছিল ৯টি।
আজ সকাল সাড়ে ১১টায় সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে এ সংক্রান্ত বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
মৌখিক পরীক্ষা শেষ হবে ২৪ জুন।
কর্মকর্তারা বলেন, প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তারা নীতি নির্ধারণ, পদোন্নতি, বিদেশ সফর, বিশেষ ক্ষমতাসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা বেশি ভোগ করেন।
বাদ পড়া ২২৭ জন পুনর্বিবেচনার আবেদন করলে তা গ্রহণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
আজ মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে মন্ত্রণালয় এসব নির্দেশনা দিয়েছে।
নিয়োগপ্রাপ্তদের ১৫ জানুয়ারির মধ্যে নির্ধারিত অফিসে যোগ দিতে বলা হয়েছে। অন্যথায় নিয়োগপত্র বাতিল বলে গণ্য করা হবে।
৪৮ ঘণ্টার মধ্যে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবি প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তাদের। ৪ জানুয়ারি পৃথক সমাবেশের ডাক প্রশাসন ও অন্যান্য ক্যাডার কর্মকর্তাদের।
প্রশ্নফাঁস মামলায় এখন পর্যন্ত ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
প্রতিবাদপত্রে বলা হয়েছে, উপসচিব পদে পদোন্নতির ক্ষেত্রে সংস্কার কমিশন যে ধরণের সুপারিশ করার চিন্তা করছে, তা বাস্তবতা বিবর্জিত।
‘মাঠ প্রশাসনে কর্মরত জুনিয়র কর্মকর্তারা রাত-দিন কাজ করেন, ঠিকমতো পরিবারকে সময়ও দিতে পারেন না। প্রতিবার পদোন্নতির জন্য পরীক্ষা দিতে হলে পড়াশোনার সময় কোথায়?’
সোলেমান খান বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের ১১তম ব্যাচের কর্মকর্তা।