‘ছয়জন ব্যক্তি নদীর ওই জায়গাগুলো অবৈধভাবে দখল করে রেখেছিলেন। স্থাপনা সরাতে একাধিক চিঠি দিলেও তারা স্থাপনা সরিয়ে নেননি।’
‘আমরা যাই করি না কেন, প্রথমেই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কথা আমাদের মনে রাখতে হবে।’
‘এটা জনস্বার্থে? নাকি যারা দখলদার, দূষণকারী, প্রভাবশালী তাদের স্বার্থে?’
একদিকে পরিবেশ রক্ষার জন্য দুনিয়া জুড়ে আন্দোলন বেগবান হচ্ছে, অপরদিকে পরিবেশ ধ্বংস করাও থেমে নেই। ‘পরিবেশ ধ্বংস’ এখন অন্যতম এক বৈশ্বিক সমস্যা। পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র যেন পরিবেশ ধ্বংসের এক নগ্ন উল্লাস...
জিঞ্জিরা ফেরিঘাট থেকে কেরানীগঞ্জ পর্যন্ত বুড়িগঙ্গা নদীতীরের পাশ দিয়ে হেঁটে গেলে দেখা যাবে, গৃহস্থালিসহ নানা ধরনের আবর্জনা সেখানেই ফেলা হচ্ছে। এটাই যেন ঢাকার ‘জীবনরেখা’ বুড়িগঙ্গার চিরাচরিত চিত্র!
বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) ও ওয়াটার কিপার্স’র উদ্যোগে চায়না-বাংলাদেশ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কারণে বুড়িশ্বর নদীর দখল ও দূষণ রোধে করণীয় শীর্ষক উঠান বৈঠক হয়েছে।