ইতোমধ্যে রোহিঙ্গা ডিসপ্লেসড পিপলের কারণে আমরা ভারাক্রান্ত। প্রতি বছর ৩৫ হাজার করে নতুন সন্তান জন্মগ্রহণ করে। এই পরিস্থিতিতে আসলে; মানবিকতার কারণে তখন আমরা রোহিঙ্গাদের স্থান দিয়েছিলাম।
প্রয়োজনীয় খাদ্য ও পুষ্টি সহায়তার পাশাপাশি অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ, দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস এবং স্বনির্ভরতা ও জীবিকা সহায়তা দিতে এই অর্থ খরচ করা হবে।
নয়াদিল্লিতে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শেষে মাখোঁ আজ সন্ধ্যায় ঢাকায় পৌঁছবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিকেলে নয়াদিল্লি থেকে দেশে ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফরাসি প্রেসিডেন্টকে স্বাগত...
রোহিঙ্গাদের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সরকারও চীনের কাছে কিছু দাবি উত্থাপন করে। সেগুলো হলো—রোহিঙ্গাদের নিজেদের গ্রামে নিয়ে যেতে হবে এবং প্রত্যাবাসন হতে হবে পরিবারের সব সদস্যদের একসঙ্গে।
যুক্তরাজ্যের ওভারসিস টেরিটরি থেকে ২০২০-২১ অর্থবছরে মিয়ানমারে ২ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রামন্ত্রী এ. কে আব্দুল মোমেন।
রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় বিশ্বব্যাংকের সহায়তা চাইবে বাংলাদেশ। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত আজ বলেন, সহায়তা চাওয়ার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখা হাসিনা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।