‘আগামী বছর যুদ্ধ শেষ করতে এবং কূটনৈতিক উপায়ে শেষ করতে ইউক্রেনকে যা যা করা দরকার, করতে হবে।’
দুই নেতা ‘শিগগির ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান’ ঘটানোর বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে একে অপরকে কথা দিয়েছেন।
টাইমস অব ইন্ডিয়া ও নিউজ ১৮ জানিয়েছে, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মিলিয়ে ১৩ অক্টোবর থেকে গতকাল পর্যন্ত ৭০টিরও বেশি হুমকি এসেছে।
পশ্চিমা গণমাধ্যমের মত, নানা বিধিনিষেধের বেড়াজালে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়ছে রাশিয়া। এ কারণেই উত্তর কোরিয়া ও ইরানের মতো দেশগুলোর সঙ্গে সহায়তা চুক্তি করছে মস্কো।
পুতিন বলেন, ‘রাশিয়ার বিরুদ্ধে কোনো পরমাণু শক্তিহীন দেশ আক্রমণ চালালে তা একরকম। কিন্তু সেই দেশ যদি পরমাণু শক্তিধর অন্য কোনো দেশ বা একাধিক দেশ থেকে সাহায্য পায়, তাহলে রাশিয়া বিষয়টিকে যৌথ আক্রমণ...
রুশ গণমাধ্যমের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সক্রিয় সেনার সংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীতে রাশিয়ার অবস্থান এখন দ্বিতীয়।
ইতোমধ্যে একই ধরনের পাল্টা পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে রাশিয়া।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর এটাই সবচেয়ে মারাত্মক আক্রমণ বলে জানিয়েছে কিয়েভ।
‘আগামী বছর যুদ্ধ শেষ করতে এবং কূটনৈতিক উপায়ে শেষ করতে ইউক্রেনকে যা যা করা দরকার, করতে হবে।’
দুই নেতা ‘শিগগির ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান’ ঘটানোর বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে একে অপরকে কথা দিয়েছেন।
টাইমস অব ইন্ডিয়া ও নিউজ ১৮ জানিয়েছে, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মিলিয়ে ১৩ অক্টোবর থেকে গতকাল পর্যন্ত ৭০টিরও বেশি হুমকি এসেছে।
পশ্চিমা গণমাধ্যমের মত, নানা বিধিনিষেধের বেড়াজালে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়ছে রাশিয়া। এ কারণেই উত্তর কোরিয়া ও ইরানের মতো দেশগুলোর সঙ্গে সহায়তা চুক্তি করছে মস্কো।
পুতিন বলেন, ‘রাশিয়ার বিরুদ্ধে কোনো পরমাণু শক্তিহীন দেশ আক্রমণ চালালে তা একরকম। কিন্তু সেই দেশ যদি পরমাণু শক্তিধর অন্য কোনো দেশ বা একাধিক দেশ থেকে সাহায্য পায়, তাহলে রাশিয়া বিষয়টিকে যৌথ আক্রমণ...
রুশ গণমাধ্যমের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সক্রিয় সেনার সংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীতে রাশিয়ার অবস্থান এখন দ্বিতীয়।
ইতোমধ্যে একই ধরনের পাল্টা পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে রাশিয়া।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর এটাই সবচেয়ে মারাত্মক আক্রমণ বলে জানিয়েছে কিয়েভ।
ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর ওয়েস্টার্ন কমান্ড জানিয়েছে, মারা যাওয়ার আগে সেই পাইলট তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র ও একটি ড্রোন ধ্বংস করেন। দেশ রক্ষায় নিজের জীবন দিয়েছেন তিনি।
ক্রামাতোরস্ক শহরের স্যাফায়ার হোটেলে ইভান্স ও আরও পাঁচ রয়টার্সকর্মী অবস্থান করছিলেন। শহরটি কিয়েভের নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এটি যুদ্ধক্ষেত্রের খুবই কাছে।