খামারের মালিক নাত্থাপাক বলেন, ‘খামারের প্রাচীরগুলো বন্যার কারণে ক্ষয় হয়ে যাচ্ছে। যার ফলে, দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা ১২৫টি কুমিরকে মেরে ফেলতে বাধ্য হই।’
জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইয়াগির কারণে ৬০ লাখ শিশু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাদের বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, খাদ্য ও আশ্রয়ের সুবিধা; সবকিছুই...
শুক্রবার সন্ধ্যা নাগাদ মিয়ানমারে বন্যায় ৭৪ জনের প্রাণহানি হয়েছে ও আরও ৮৯ জন নিখোঁজ আছেন বলে জানিয়েছে গ্লোবাল নিউ লাইট অব মিয়ানমার।
শনিবার ঘণ্টায় ১৪৯ কিলোমিটার (৯২ মাইল) গতিবেগের বাতাসসহ ভিয়েতনামের উপকূলে আঘাত হানে ইয়াগি। ইয়াগির দমকে সেতু ধ্বংস হয়েছে, বাড়ির ছাদ ভেঙে পড়েছে এবং অসংখ্য কারখানা ক্ষতির শিকার হয়েছে।