কর্মবিরতিতে ১০ লাখেরও বেশি চিকিৎসক অংশ নিয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। যার ফলে কার্যত অচল হয়ে পড়ে ভারতের চিকিৎসাসেবা খাত।