রোহিঙ্গা সংকটে বাংলাদেশের অসাধারণ উদারতার বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখ করেন আন্তোনিও গুতেরেস।
‘তিনটি দেশই আমাদের জন্য কৌশলগত গুরুত্ব বহন করে।’
আজ বৃহস্পতিবার দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার এই মতামত কলাম প্রকাশিত হয়েছে।
‘আপনারা কি কখনো কোনো দেশের মানুষকে বিদেশি বিমানবন্দরে কারও বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে দেখেছেন?’
‘বঙ্গোপসাগরের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে মিয়ানমারসহ সমুদ্র উপকূলীয় রাজ্যগুলোতে শান্তি ও সম্প্রীতি অপরিহার্য।’
‘সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে চূড়ান্তভাবে একটি নিরপেক্ষ এবং সঠিক নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর।’
তিনি বলেন, ‘এটা অত্যন্ত স্পষ্ট যে, আমরা (ভারতের সঙ্গে) সুসম্পর্ক চাই।’
আজ সকালে নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের সাইডলাইনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্টতা নিয়েও আলোচনা হয়।
‘ভারত সরকার তাকে আশ্রয় দিয়েছে, তিনি সেখানে থাকছেন; আমাদের এটা সেভাবেই দেখতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘এটা অত্যন্ত স্পষ্ট যে, আমরা (ভারতের সঙ্গে) সুসম্পর্ক চাই।’
আজ সকালে নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের সাইডলাইনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রের সংশ্লিষ্টতা নিয়েও আলোচনা হয়।
‘ভারত সরকার তাকে আশ্রয় দিয়েছে, তিনি সেখানে থাকছেন; আমাদের এটা সেভাবেই দেখতে হবে।’
আমি মনে করি, কোনো এক পর্যায়ে, কোনো এক কারণে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কে একটু টানাপোড়েন ছিল। এখন স্বাভাবিক একটা সম্পর্কে যদি উন্নীত হয়, আমাদের সবার খুশি হওয়া উচিত।
তিনি বলেন, এটি ভারত সরকারের জন্য বিব্রতকর হবে।
তিনি বলেন, যাদের সঙ্গে যে ধরনের চুক্তি বা কমিটমেন্ট আছে সেগুলো অবশ্যই আমাদের রক্ষা করতে হবে।
‘এটা গুরুত্বপূর্ণ যে ভারতকে বাংলাদেশের জনগণ ভালো বন্ধু মনে করে।’