এ নিয়ে সরকার ব্যবসায়ীদের মোট সাড়ে আট কোটি ডিম আমদানির ছাড়পত্র দিয়েছে।
এই সুবিধা চলতি বছরের ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
সরকারি রাজস্ব পরিশোধ করে প্রতিটি ডিমের মূল্য দাঁড়ায় ৭ টাকা।
এক মাসের ব্যবধানে খামার পর্যায়ে প্রতিটি ডিমের দাম ৩ থেকে সাড়ে ৩ টাকা কমে যাওয়ায় লোকসান গুনছেন পোল্ট্রি খামারিরা।
বাংলাদেশি আমদানিকারক বিডিএস করপোরেশন মোট ১ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি পেয়েছে। এর মধ্যে আজ মাত্র ৬১ হাজার ৯৫০টি ডিম আমদানি হয়েছে।
আলু আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে কি না এই প্রশ্নের জবাবে টিপু মুনশি বলেন, আমরা দেশে এখনো আলু আমদানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেইনি।
পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেকে এক কোটি করে ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে আরও ছয় কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার।
সরকার এনফোর্স করবে ঠিকই, তবে ব্যবসায়ীদেরও মেনে চলা উচিত।
পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেকে এক কোটি করে ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে আরও ছয় কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার।
সরকার এনফোর্স করবে ঠিকই, তবে ব্যবসায়ীদেরও মেনে চলা উচিত।
দেশের চার প্রতিষ্ঠানকে এক কোটি করে ডিম আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
‘অসাধু ব্যবসায়ীদের মাঝে কৃত্রিম উপায়ে দাম বাড়ানোর প্রবণতা আছে। তার বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে দাম বাড়ায়’