স্থানীয় পোশাক রপ্তানিকারকরা আশঙ্কা করছেন—ব্যবসার খরচ আরও বাড়বে।
চার পর্বের ধারাবাহিক প্রতিবেদনের দ্বিতীয় পর্বে তুলে ধরা হলো কীভাবে ব্যাংকটির উত্তরা শাখা তৈরি পোশাক রপ্তানির নামে অর্থ পাচারের বিষয়টি আড়াল করতে চেয়েছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের হিসাবে জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে তিন হাজার ২৮৬ কোটি ডলার। এটি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় চার দশমিক ৭৭ শতাংশ বেশি।
পশ্চিমের খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলোর দোকানে পোশাক মজুত থাকায় ও ক্রেতারা উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে ভোগায় গত বছর পোশাক রপ্তানি কম হয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুসারে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে কানাডায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি ১৫৫ কোটি ডলারে পৌঁছে। এর আগের অর্থবছরের তুলনায় তা ১৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ বেশি।
পোশাক রপ্তানিকারক দেশগুলোর মধ্যে দেশটি দ্বিতীয় অবস্থান ধরে রেখেছে। গত সোমবার বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) তথ্য অনুসারে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ভারতে রপ্তানি ৪২ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ১২ মিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
সিডনির আন্তজার্তিক কনভেনশন সেন্টারে আজ শুরু হওয়া এই প্রদর্শনী আগামী ১৩ জুলাই পর্যন্ত চলবে। প্রদর্শনীতে ২৯টি দেশের প্রায় ৩৫০ প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) তথ্য অনুসারে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে ভারতে রপ্তানি ৪২ শতাংশ বেড়ে ১ হাজার ১২ মিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
সিডনির আন্তজার্তিক কনভেনশন সেন্টারে আজ শুরু হওয়া এই প্রদর্শনী আগামী ১৩ জুলাই পর্যন্ত চলবে। প্রদর্শনীতে ২৯টি দেশের প্রায় ৩৫০ প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে।