ঠিকাদারের ভাষ্য, উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে কাজের মোট মূল্যের ১০ শতাংশ কমিশন দিয়ে তিনি এ কাজের অনুমতি নিয়েছেন।
ঐতিহ্যবাহী এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি এখন চলছে জীর্ণশীর্ণ ভবনে। পাঠ চলকালীন ঝুঁকিতে থাকে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জীবন।