প্রকল্প তিনটি স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন, পানি ও স্যানিটেশন সেবা বৃদ্ধি এবং সবুজ ও জলবায়ু-সহনশীল উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট।
এই টার্মিনালটি নির্মিত হলে বাংলাদেশের বৈশ্বিক বাণিজ্য প্রতিযোগিতা-সক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে। বন্দরের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির ফলে অনেকাংশে কমে আসবে আমদানি ও রপ্তানি ব্যয়।
৮৯ কোটি টাকা ঋণের বিপরীতে মাত্র ৪ কোটি টাকা এফডিআর থাকলেও অগ্রণী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ এর অনুমোদন দেয়।
বাংলাদেশকে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ প্রদানের বিষয়টি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বোর্ড সভায় অনুমোদন পেয়েছে।