২০০৪ সালে ‘জাতীয় জরুরি পরিস্থিতির’ কারণ দেখিয়ে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ সিরিয়ার বিরুদ্ধে নানান ধরনের বিধিনিষেধ আরোপ করেন। সিরিয়ার কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ দেশটির বেশিরভাগ সরকারি প্রতিষ্ঠান এসব...
২০২০ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন ও মরক্কোর সঙ্গে ইসরায়েলের স্বাক্ষরিত চুক্তির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ইসরায়েল শান্তি ও সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে আব্রাহাম চুক্তির পরিসর বাড়াতে আগ্রহী।’
হাইফা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আমাতজিয়া বারাম এক সাক্ষাৎকারে যুক্তি দেন, ইসরায়েলকে যথেচ্ছা হামলার সুযোগ দেওয়ায় সিরিয়ার নবগঠিত সরকারের উপকার হয়েছে।
ডিসেম্বরে বিদ্রোহীদের নেতৃত্বে স্বৈরশাসক বাশার আল-আসাদকে উৎখাত করে নতুন সরকার ক্ষমতাগ্রহণের পর এটাই এ ধরণের আত্মঘাতি হামলার প্রথম নজির।
সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম সানার প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ‘আজ (রোববার) দেইর এজ্জরের পূর্বের পল্লী অঞ্চলে অবস্থিত আল-মায়াদিন শহরের একটি থানার সামনে বিস্ফোরণের ঘটনায় তিন পুলিশ কর্মকর্তা শহীদ ও...
সিরিয়ার ওপর থেকে থেকে সব মার্কিন নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়াটা ছিল সফরের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক ঘোষণা।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ বলেছেন, এই হামলা সিরিয়ার নেতাদের প্রতি একটি বার্তা।
আসাদের পতনের পর সিরিয়ার সামরিক স্থাপনাগুলোতে শতাধিক বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।
স্থানীয় সূত্ররা লেবাননের আল-মায়াদিন গণমাধ্যমকে জানান, সিরিয়ায় ভূমধ্যসাগরের তীরবর্তী শহর ও গ্রামের সড়কগুলো থেকে আলাওয়াইত সম্প্রদায়ের সদস্যদের অপহরণের প্রবণতা বেড়েছে।
মানবিক কারণে তাদের আশ্রয় দেওয়া হয়েছে বলে ক্রেমলিনের একটি সূত্র রুশ গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছে।
আসাদের পতনের সঙ্গে সঙ্গে দেশটিতে ইরান, রাশিয়া ও লেবাননের হিজবুল্লাহর প্রভাব একরকম নিশ্চিহ্ন হয়ে পড়েছে।
সীমান্তে সিরিয়া অংশের ‘বাফার জোন’ দখলেরও ডাক দিয়েছেন তিনি।
তবে ইরানি কূটনীতিকরা হামলার আগেই দূতাবাস ছেড়েছেন।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আসাদ বর্তমান অবস্থান নিয়ে গুজব ছড়িয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
বাশার দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার পর বিদ্রোহীরা জানায়, তারা রাজধানী দামেস্কের দখল নিয়েছে। পতন হয়েছে সাবেক স্বৈরশাসকের।
বাশারের গন্তব্য এখনো জানা যায়নি।
দক্ষিণে দারা ও উত্তরে হামার পর গুরুত্বপূর্ণ হোমস শহর দখলের চেষ্টা করছে বিদ্রোহীরা।
হারিয়ে ফেলা ভূখণ্ড পুনর্দখলের জন্য অসংখ্য সেনা পাঠিয়েছেন সিরিয়ার রাষ্ট্রপ্রধান বাশার আল-আসাদ। কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর হামায় এই সেনা পাঠানো হয়েছে।