ছেলে বড় হচ্ছে। স্কুলে যাওয়ার বয়স হয়েছে। তবুও পাঠাতে পারছিনা। কোনো মা চাইবে না তার ছেলেকে অন্য কারো কাছে দিতে। আমি প্রায় সময় অসুস্থ আর অজ্ঞান হয়ে পড়ি। ছেলেকে দেখার কেউ নেই। ইদানীং ওষুধ কিনতে পারছি...
কেন নিজের সন্তানকে মাত্র ১২ হাজার টাকায় বিক্রি করতে চেয়েছিলেন খাগড়াছড়ির সোনালী? এখন কেমন আছেন তারা?