এগুলোর মধ্যে শাহ কামালের ১২টি অ্যাকাউন্টে ৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ও তার স্ত্রীর সাতটি অ্যাকাউন্টে ৩ কোটি ৭৬ লাখ টাকা জমা আছে।
তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেছে পুলিশ।
মামলার অপর আসামি শাহ কামালের ব্যবসায়িক অংশীদার নুসরাত হোসেন।
তার বাসায় তিন কোটি এক লাখ টাকা ও ১০ লাখ টাকা মূল্যমানের বৈদেশিক মুদ্রা পাওয়া গিয়েছিল।