সকাল ১১টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে প্রচণ্ড বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
‘বাচ্চা হাতিটিকে ধরা সম্ভব হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে তাকে যেকোনো সংরক্ষিত বনাঞ্চল কিংবা সাফারি পার্কে স্থানান্তর করা হবে।’
এই প্রবল দুর্যোগের ভেতরেও বাড়ির পোষা মুরগিটিকে সঙ্গে নিতে ভোলেননি তারা। ছবিতে উল্টে যাওয়া ছাতাটি দেখে বাতাসের প্রাবল্যও বোঝা যাচ্ছে।
সম্প্রতি সীমান্ত এলাকায় ঘটে যাওয়া সব ঘটনার জন্য মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি) আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করেছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিবি)।