লেবাননের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনীর দুটি হামলায় বিনতে জাবিল ও তুলিনে তিনজন এবং দক্ষিণ লেবাননের বন্দর নগরী টায়ারে পাঁচজন নিহত হয়েছেন।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ব সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়ার সাংবাদিক লায়ালের বসবাস দুবাইতে।
গত নভেম্বরে ইসরায়েল ও লেবাননের ইরান সমর্থিত সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ ৮০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়। সেই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ রোববার শেষ হয়েছে।
এ পর্যন্ত ১৯ ফ্লাইটে সর্বমোট ১ হাজার ২৪৬ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।
দুই বছরেরও বেশি সময় পর প্রেসিডেন্ট পেল লেবানন।
আইডিএফ বৃহস্পতিবার জানিয়েছে, ২০২৩ সালে ৫৫৮ ও ২০২৪ সালে ৩৬৩ জন সেনা নিহত হয়েছেন। এই দুই বছরে প্রাণ হারিয়েছেন মোট ৮৯১ সেনা।
এ পর্যন্ত নয়টি ফ্লাইটে মোট ৯৬৩ জন লেবানন থেকে দেশে ফিরেছেন।
আজ বুধবার স্থানীয় সময় ভোর ৪টা থেকে (বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টা) যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে।
কিন্তু ১৮ নভেম্বর ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটে দেওয়া এক বক্তৃতায় নেতানিয়াহু জানান, লেবাননে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হলেও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণে অভিযান চালিয়ে যাবে ইসরায়েলি বাহিনী।
এ পর্যন্ত নয়টি ফ্লাইটে মোট ৯৬৩ জন লেবানন থেকে দেশে ফিরেছেন।
আজ বুধবার স্থানীয় সময় ভোর ৪টা থেকে (বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টা) যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে।
কিন্তু ১৮ নভেম্বর ইসরায়েলের পার্লামেন্ট নেসেটে দেওয়া এক বক্তৃতায় নেতানিয়াহু জানান, লেবাননে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হলেও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণে অভিযান চালিয়ে যাবে ইসরায়েলি বাহিনী।
কিছু রকেট মধ্য ইসরায়েলে আঘাত হানে। এতে বেশ কয়েকটি বাড়িঘর ভেঙে পড়ে।
এছাড়া শুক্রবার দেশের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে পাঁচ প্যারামেডিক নিহত হয়েছেন।
এখন পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে সর্বমোট ৬৯৭ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে বাংলাদেশে ফেরত আনা হয়েছে এবং একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘কাগজে কী (প্রস্তাব) থাকবে, সেটা গুরুত্বপূর্ণ না। কাগজে (যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব) সই করা হলেও আমাদের (ইসরায়েল) উত্তরে আক্রমণ চালিয়ে যেতে হবে। যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করা হলেও সেটা মানার...
এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলমান সংঘাতে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ১৮৮ জন সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মী নিহত হয়েছেন।
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান
আইওএমের সৌজন্যে প্রত্যেক প্রত্যাবর্তনকারীকে হাত খরচ, মৌলিক খাদ্য সরবরাহ ও চিকিৎসা সহায়তা বাবদ পাঁচ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে