এপ্রিলে মোট প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ছিল দুই দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার।
গত ১১ মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ২৯ শতাংশ বেশি।
গত জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২৪ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলার।
এক সপ্তাহ আগে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২১ দশমিক চার এক বিলিয়ন ডলার।
গত বছরের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের জিডিপি প্রায় সাড়ে চার শতাংশ বেড়ে আট লাখ ৮৬ হাজার ৮০০ কোটি টাকা হয়েছে।
‘হুন্ডি কমে যাওয়ায় ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স আসা বেড়েছে।’
মার্চের প্রথম ২৬ দিনেই রেমিট্যান্সের পরিমাণ ২.৯৪ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে—গত ২০ মার্চ পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর এনওপি ৫৫০ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। এটি মাসের শুরুতে ছিল মাত্র ১৫০ মিলিয়ন ডলার।
চলতি মাসের শেষ নাগাদ রেমিট্যান্স তিন বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামীতে যে বৈদেশিক ঋণ শোধ করতে হবে তা মাত্র ২ মাসের রেমিট্যান্স আয়ের সমান বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
বিশ্বব্যাপী খাদ্য, জ্বালানি ও কাঁচামালের উচ্চমূল্য সত্ত্বেও বাংলাদেশে উচ্চ আমদানি অব্যাহত আছে। এই প্রবণতা ইতোমধ্যে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুতের ওপর চাপ তৈরি করেছে। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে মার্কিন ডলারের...
প্রবাসী আয় প্রাপ্তিতে ২০২১ সালে শীর্ষ ১০ দেশের মধ্যে ৭ম অবস্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ।