করোনা মহামারি শুরুর অর্থবছর বাদ দিলে গত ৩৪ বছরের মধ্যে তা সর্বনিম্ন।
কয়েকটি কারখানা অফিস ইউটিলিটি ব্যবহার ও ব্যাংক নির্ভরতা কমানো এবং অর্থায়নের বিকল্প উৎস খোঁজার পথে হাঁটছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সাম্প্রতিক তথ্য অনুসারে, গত কয়েক মাসে খাদ্যপণ্যের দাম কমায় এপ্রিলে দেশের সার্বিক মূল্যস্ফীতি আরও কিছুটা কমেছে।
মার্চে দেশে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
তবে, ২০২৬ সালে দারিদ্র্যের হার কমতে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় সরকারি খাদ্য বিতরণ আগের বছরের তুলনায় ৭ শতাংশের বেশি কমেছে।
মার্চে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে নয় দশমিক ৭০ শতাংশ হয়। ফেব্রুয়ারিতে ছিল নয় দশমিক ৩৮ শতাংশ।
এই দাম কমার পেছনে মূল কারণ ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ শুরুর পর কাঁচামালের চাহিদা নিয়ে তৈরি হওয়া উদ্বেগ।
গাজীপুরে ঊর্মি গার্মেন্টসের দোকান থেকে চাল-ডাল, তেল, চিনি, চা-কফিসহ নিত্যপণ্য কেনা যায়।
মার্চে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে নয় দশমিক ৭০ শতাংশ হয়। ফেব্রুয়ারিতে ছিল নয় দশমিক ৩৮ শতাংশ।
এই দাম কমার পেছনে মূল কারণ ট্রাম্পের বাণিজ্যযুদ্ধ শুরুর পর কাঁচামালের চাহিদা নিয়ে তৈরি হওয়া উদ্বেগ।
গাজীপুরে ঊর্মি গার্মেন্টসের দোকান থেকে চাল-ডাল, তেল, চিনি, চা-কফিসহ নিত্যপণ্য কেনা যায়।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য বলছে—গত জানুয়ারি পর্যন্ত টানা ৩৬ মাস ধরে মূল্যস্ফীতির চাপ চলছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ধারাবাহিকভাবে মজুরি বাড়ানো হলেও সেই বাড়তি টাকা ঢুকে যাচ্ছে...
ডিসেম্বর মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
ডিসেম্বরে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও এখনো ১০ শতাংশের ওপরে আছে।
অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, নতুন বছরে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বাড়বে কি না এর উত্তর রাজনীতিবিদদের কাছে।
বিশ্বব্যাংকের অক্টোবরের কমোডিটি মার্কেট আউটলুকে ২০২৫ সালে বৈশ্বিক পণ্যমূল্য পাঁচ শতাংশ ও ২০২৬ সালে আরও দুই শতাংশ কমার পূর্বাভাস দিয়েছে।
শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও ত্রুটিপূর্ণ নীতির কারণে দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রকৃত অবস্থা অস্পষ্ট ছিল। গত ৫ আগস্ট তার পতনের পর ব্যাংক খাতের আসল চিত্র বের হতে শুরু করে।
সামগ্রিক অস্থিরতার মধ্যে ২০২৪ সালে চাকরির বাজার ভালো ছিল না।