তিনি বলেন, ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে বিএনপি সম্পর্কে বিরুপ মনোভাব সৃষ্টি করার চেষ্টাতে লাভ হবে না।
ফখরুল বলেন, বিএনপি একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করতে কাজ করছে।
বিএনপি সরকার পরিচালনার দায়িত্ব পেলে তিস্তা সম্পর্কিত চীনের প্রস্তাব ইতিবাচক হিসেবে দেখবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
তিনি বলেন, মুরাদনগরের বাসিন্দা উপদেষ্টা হওয়ার পর থেকেই আওয়ামী এমপিদের মতো এলাকায় প্রভাব বিস্তারে ব্যস্ত রয়েছেন।
‘ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ তার প্রায় ১৬ বছরের দুঃশাসনে বাংলাদেশের সমস্ত প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে দিয়েছে।’
‘আজকে দুই নেতা প্রমাণ করলেন যে, বাংলাদেশের মানুষ এখনো প্রয়োজনের সময়ে ঐক্যবদ্ধ হতে পারে এবং নেতারা নেতৃত্ব দিতে পারেন।’
তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার বাস্তবতার ভিত্তিতে এই বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করবে।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের বরাবরই দাবি ছিল, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চেয়েছিলাম। জনগণের প্রত্যাশাও তাই ছিল। জনগণের এই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি।’
নেতাকর্মীদের যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব।
‘শেখ হাসিনার পতনের পর দেশের মানুষ আশা করেছিল অতি দ্রুত তারা ভোট দিতে পারবেন, তাদের কাঙ্ক্ষিত গণতন্ত্র ফিরে পাবেন। কিন্তু এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো উদ্যোগ আমরা দেখতে পারছি না।’
বর্ধিত সভায় ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এবং ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
তিনি বলেছেন, বিভিন্ন রকম প্রশ্ন তুলে একটা নৈরাজ্যের দিকে দেশকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।
জনসমর্থন ছাড়া কোনো সংস্কার সম্ভব নয় বলেও মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, অন্তবর্তীকালীন সরকার চেষ্টা করছে কিছু কাজ শেষ করে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের। কিন্তু এর মধ্যেই কিছু সন্দেহের সৃষ্টি হয়েছে মানুষের মধ্যে। সেই সন্দেহটা হচ্ছে আদৌ তারা নির্বাচন...
সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলগমীর বলেছেন, ‘কারও ক্ষমতায় থাকার ইচ্ছা থাকলে বা রাজনীতি করার ইচ্ছা থাকলে পদ ছেড়ে দেন, দল করে নির্বাচন করুন, আমরা মেনে নেব। তবে...
আওয়ামী লীগ দেশ বেচেও তিস্তার এক ফোঁটা পানি আনতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
‘গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নাই।’
‘আনুপাতিকভাবে নির্বাচনের কোনো ব্যবস্থাকে আমরা সমর্থন করব না।’
অন্তর্বর্তী সরকার আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচনী রোডম্যাপের বিষয়ে কিছু জানাতে পারে বলেও উল্লেখ করেন মির্জা ফখরুল।