তিনি বলেন, আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে নির্বাচনে না এসে বিএনপি যে ভুল করেছে, তার খেসারত তাদের সামনে দিতে হবে।
দলীয় কোন্দল এড়াতে আওয়ামী লীগ স্থানীয় নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
নির্বাচনে অংশ নিতে মোট ২ হাজার ৭১৩ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।
বুধবার এক ভার্চুয়াল সংবাদ ব্রিফিংয়ে সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের হলফনামার চিত্র তুলে ধরে তিনি এ মন্তব্য করেন।
‘হাইকোর্টে রিট পিটিশন করে প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করার বৈধতা ফিরে পেয়েছি।’
নির্বাচন কমিশন এই তিন দলের ১০ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করেছে।
যাদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে, তারা ৫-৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত আপিল করতে পারবেন।
মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা ৫ ডিসেম্বর থেকে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে আপীল করতে পারবেন।
ঢাকা-১৯ আসনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাজহারুল ইসলাম দ্য ডেইলি স্টারকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
যাদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে, তারা ৫-৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত আপিল করতে পারবেন।
মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীরা ৫ ডিসেম্বর থেকে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে আপীল করতে পারবেন।
ঢাকা-১৯ আসনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সাভার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাজহারুল ইসলাম দ্য ডেইলি স্টারকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
‘ব্যারিস্টার সুমন’ নামে জনপ্রিয় যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক এ আইন বিষয়ক সম্পাদক রোববারই নিজের প্রার্থিতা ঘোষণা করেন।
‘এবার আগে থেকেই বলা হয়েছিল, যারা জনপ্রিয়তার দৌড়ে পিছিয়ে গেছে বা যারা যে কোনো কারণে বিতর্কিত হয়েছে, তাদেরকে মনোনয়ন দেওয়া হবে না। সেই কারণেই এবার অনেক বেশি প্রার্থী বাদ পড়েছে।’
তারা দুই জনই ক্ষমতাসীন দল থেকে মনোনয়ন চেয়েছিলেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে ব্যর্থ হয়েছেন তিন প্রতিমন্ত্রী।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য ২৯৮ আসনে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ।
আগামীকাল সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবনে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির ভেতর থেকে অনেকে ইলেকশন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে, আমাদের কাছে খবর আছে।