ভূমিকম্পের পর বেশ কয়েকবার পরাঘাতও (আফটারশক) হয়। প্রচুর বাড়ি ভেঙে পড়ে যায়। ভেঙে পড়া বাড়ির তলায় প্রচুর মানুষ চাপা পড়েন। ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া চারশ মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে।
চীন জানিয়েছে রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬.৮। তবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায়, ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার নিচে আহাত হানা এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭.১।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, এর উৎপত্তিস্থল ছিল চীন। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল সাত দশমিক এক।
আজ সকাল ১০টা ৩২ মিনিটের দিকে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫।
রাজধানী পোর্ট ভিলায় অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স ও নিউজিল্যান্ডসহ অনেক দেশের দূতাবাস ও হাইকমিশন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
তাৎক্ষণিকভাবে এতে ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
‘১২৫ বছর ধরে বড় কোনো ভূমিকম্প হয়নি। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, যেকোনো সময় একটি বড় ভূমিকম্প হতে পারে। তাই এ বিষয়ে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করছে সরকার।’
দেশের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত হুয়ালিয়েন পার্বত্য এলাকায় এই ভূমিকম্প আঘাত হানে। সকালে মানুষ যখন স্কুল ও অফিসে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তখনই এই ভূমিকম্প শুরু হয়।
ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৬।
‘১২৫ বছর ধরে বড় কোনো ভূমিকম্প হয়নি। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, যেকোনো সময় একটি বড় ভূমিকম্প হতে পারে। তাই এ বিষয়ে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করছে সরকার।’
দেশের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত হুয়ালিয়েন পার্বত্য এলাকায় এই ভূমিকম্প আঘাত হানে। সকালে মানুষ যখন স্কুল ও অফিসে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তখনই এই ভূমিকম্প শুরু হয়।
ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৬।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্পের পর এখনো ১০৩ ব্যক্তি নিখোঁজ আছেন। এই ভূমিকম্পের ফলে বড় আকারে অগ্নিকাণ্ড দেখা দেয় এবং পশ্চিমাঞ্চলীয় ইশিকাওয়া প্রিফেকচারে সুনামির ফলে এক মিটার উঁচু...
বছরের প্রথমদিনে মধ্য-পশ্চিম জাপানের ইশিকাওয়া জেলায় মারাত্মক ভূমিকম্পের পর উদ্ধার অভিযান এখনো চলছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর এখনো ম্যানুয়াল সিস্টেমে চলে, যেখানে নেই কোনো সিসমোলজিস্ট বা ভূতত্ত্ববিদ
ভূমিকম্পের যথাযথ পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব না হলেও, ফোনের সেটিংস থেকে খুব সহজেই এই অ্যালার্ট সিস্টেম চালু করে ভূমিকম্প সম্পর্কে হালনাগাদ তথ্য পাওয়া যেতে পারে।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ (ইউএসজিএস) এবং ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুসারে, এ বছর প্রায় ১০০টি ভূমিকম্প বাংলাদেশে আঘাত হেনেছে যার বেশিরভাগই ৩ দশমিক ০ থেকে ৪ দশমিক ৫ মাত্রার ছোটখাট ঝাঁকুনি। তবে...
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস অনুসারে, ভূমিকম্পটি ৭ দশমিক ৬ মাত্রার ছিল এবং এর কেন্দ্র ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩২ কিলোমিটার গভীরে।
আজ শনিবারের ভূমিকম্পেও যন্ত্রটি কাজে আসেনি।