তাৎক্ষণিকভাবে এতে ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
‘১২৫ বছর ধরে বড় কোনো ভূমিকম্প হয়নি। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, যেকোনো সময় একটি বড় ভূমিকম্প হতে পারে। তাই এ বিষয়ে সমস্যাগুলো চিহ্নিত করছে সরকার।’
দেশের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত হুয়ালিয়েন পার্বত্য এলাকায় এই ভূমিকম্প আঘাত হানে। সকালে মানুষ যখন স্কুল ও অফিসে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তখনই এই ভূমিকম্প শুরু হয়।
ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৬।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্পের পর এখনো ১০৩ ব্যক্তি নিখোঁজ আছেন। এই ভূমিকম্পের ফলে বড় আকারে অগ্নিকাণ্ড দেখা দেয় এবং পশ্চিমাঞ্চলীয় ইশিকাওয়া প্রিফেকচারে সুনামির ফলে এক মিটার উঁচু...
বছরের প্রথমদিনে মধ্য-পশ্চিম জাপানের ইশিকাওয়া জেলায় মারাত্মক ভূমিকম্পের পর উদ্ধার অভিযান এখনো চলছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর এখনো ম্যানুয়াল সিস্টেমে চলে, যেখানে নেই কোনো সিসমোলজিস্ট বা ভূতত্ত্ববিদ
ভূমিকম্পের যথাযথ পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব না হলেও, ফোনের সেটিংস থেকে খুব সহজেই এই অ্যালার্ট সিস্টেম চালু করে ভূমিকম্প সম্পর্কে হালনাগাদ তথ্য পাওয়া যেতে পারে।
মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ (ইউএসজিএস) এবং ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুসারে, এ বছর প্রায় ১০০টি ভূমিকম্প বাংলাদেশে আঘাত হেনেছে যার বেশিরভাগই ৩ দশমিক ০ থেকে ৪ দশমিক ৫ মাত্রার ছোটখাট ঝাঁকুনি। তবে...
আহত হয়েছেন অন্তত ১০০ জন।
বাংলাদেশ সময় সকাল ৯টা বেজে ৩৬ মিনিটে হেরাত প্রদেশের ৩৩ কিলোমিটার দূরে এই ভূমিকম্পটি আঘাত হানে বলে জানিয়েছে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস)।
বিবিসি জানিয়েছে, স্থানীয় সময় ভোর ৫টা বেজে ১০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে) এই ভূমিকম্প হেরাত শহর থেকে ২৮ কিলোমিটার উত্তরে আঘাত হানে।
আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা দুই হাজার ছাড়িয়েছে। এ ঘটনায় নয় হাজারের অধিক মানুষ আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে তালেবান।
গতকাল স্থানীয় সময় সকাল ১১টার দিকে আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলের সবচেয়ে বড় শহর হেরাত থেকে ৪০ কিলোমিটার উত্তর–পশ্চিমে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার এই ভূমিকম্প আঘাত হানে।
এখন পর্যন্ত কোনো ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা হতাহতের তথ্য পাওয়া যায়নি।
বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, শক্তিশালী কোনো ভূমিকম্প হলে বাংলাদেশের অবস্থা তুরস্ক-সিরিয়া কিংবা মরক্কোর চেয়েও খারাপ হতে পারে।
এর প্রভাবে ভারতের দিল্লিতেও ব্যাপক কম্পন অনুভূত হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য, মৃদু মাত্রার এসব ভূমিকম্প ইঙ্গিত দেয় যে, সামনে বড় মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানতে পারে।
৫ দশমিক ২ মাত্রার এ ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল ভারতের মেঘালয়ের রেসুবেলপাড়া থেকে ৩ কিলোমিটার দূরে।