২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর এটাই সবচেয়ে মারাত্মক আক্রমণ বলে জানিয়েছে কিয়েভ।
হামলার পর রাশিয়া এক লাখ ২০ হাজার মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে গেছে।
যুদ্ধবিমান পাঠানোর ঘোষণার পাশাপাশি, ন্যাটোর পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, ইউক্রেনের সদস্যপদের আবেদনের অনুমোদন প্রক্রিয়ার গতি বাড়ানো হবে।
৭৫ বছরে পা দিয়েছে সামরিক প্রতিরক্ষা জোট ন্যাটো। এ আর সে সময়েই ওয়াশিংটনে শুরু হয়েছে ন্যাটোর সম্মেলন।
রাশিয়াকে এই বৈঠকে ডাকা হয়নি এবং চীন এই বৈঠক বয়কট করে।
সরাসরি নাম উল্লেখ না করলেও জেলেনস্কি বলেন, অন্যান্য অনেক দেশের ওপর সম্মেলনে অংশ না নেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করছে চীন।
যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্রদেশের আরোপিত বিধিনিষেধের কারণে বৈধভাবে উত্তর কোরিয়ার অন্য কোনো দেশের কাছে এ ধরনের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন নেই। এমন কী, এ ধরনের অস্ত্র নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয় সূক্ষ্ম ইলেকট্রনিক...
রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা থেকে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী কিরিয়াকোস মিৎসোতাকিস।
২০২২ এর ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে আগ্রাসন শুরু করে রাশিয়া। তখন থেকেই অসংখ্য বিদেশী নাগরিক ইউক্রেনের পক্ষে লড়ার জন্য দেশটিতে গেছেন।
রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বুধবার দিনের শেষে এক বিবৃতিতে জানায়, ন্যাটো সম্মেলনের ফলাফলকে ‘সতর্কতার সঙ্গে বিশ্লেষণ’ করা হবে যাতে রুশ নিরাপত্তার বিরুদ্ধে সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলো চিহ্নিত করা যায়।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট মেসেজিং অ্যাপ টেলিগ্রামে রিখেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আইনটি সঠিক।’
অপর দিকে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন জানিয়েছেন, পাল্টা আক্রমণ চালানোর সময় ‘বিপর্যয়কর’ ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে ইউক্রেন এবং চলমান সংঘাতে মস্কোর চেয়ে কিয়েভ পক্ষে হতাহতের সংখ্যা অন্তত ১০ গুণ বেশি।
এতে আরও বলা হয়, ইউক্রেনের পদাতিক বাহিনীর মেকানাইজড ইউনিটের ৬টি বিএফভি ধ্বংস হয়েছে। আরও ৩টি যান ক্ষতিগ্রস্ত হলেও সেগুলোকে সারিয়ে তোলা সম্ভব। অপর একটি যানের কোনো ক্ষতি হয়নি।
তবে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে পালটা আক্রমণ চালিয়ে রুশ অধিকৃত ইউক্রেনীয় ভূখণ্ড নিজেদের দখলে ফিরিয়ে নেওয়ার অঙ্গীকারের কথা বলছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। এ ধরনের অভিযান পরিচালনার জন্য...
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ভিডিওতে দেখা গেছে কাখোভকা বাঁধের আশেপাশে বড় আকারে বিস্ফোরণ ঘটেছে। অন্যান্য ভিডিওতে বাঁধের ধ্বংসাবশেষের মধ্য দিয়ে পানি বয়ে যেতে দেখা গেছে।
মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রুশ বাহিনী ২৫০ ইউক্রেনীয় সেনা হত্যা, ১৬টি ট্যাংক, ৩টি আইএফভি (ইনফ্যান্ট্রি ফাইটিং ভেহিকল) ও ২১টি সাঁজোয়া যান (মোট ৪০টি সামরিক যান) ধ্বংস করেছে।
আঞ্চলিক গভর্নর সের্হেই লাইসাক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে জানান, উদ্ধারকাজ চলছে। আহত ৩ শিশুর অবস্থা আশংকাজনক। ১৭ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টেলিগ্রামে রুশ দূতাবাসের চ্যানেলে আজ আন্তোনভের মন্তব্য প্রকাশিত হয়েছে। তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনে এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের কার্যক্রম পরিচালনার অবকাঠামো নেই। সেখানে যথেষ্ট সংখ্যক বৈমানিক ও...
‘ইউক্রেন ও ওই অঞ্চলে যেখানে রুশ সেনা রয়েছে, সেখানে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করা যেতে পারে’