গত রোববার থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার চ্যাংড়াবান্ধা স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশি পণ্য আমদানি বন্ধ রেখেছেন।
বোল্ডার পাথরের আমদানি মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা না হলে আমদানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
‘বুড়িমারী এক্সপ্রেস’র কল্যাণে স্থলবন্দরটির সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হবে এবং স্থলবন্দরটিতে বিদেশগামী যাত্রী ও আন্তর্জাতিক ব্যবসায়ীদের ভিড় বাড়বে।
বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য সচল হওয়ায় একসাথে বহুসংখ্যক পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল শুরু হয়েছে। এতে স্থলবন্দরের রাস্তায় যানজট তৈরি হয়েছে।
এ অবস্থায় ভারত ও ভুটান থেকে আমদানি করা পণ্য নিয়ে প্রায় পাঁচ শতাধিক ট্রাক অপেক্ষা করছে বুড়িমারী স্থলবন্দরে। এতে বিপাকে পড়েছেন আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীরা। প্রতিদিন সরকার অন্তত ৫০...
আগে ২০ জন শ্রমিক ৩ ঘণ্টায় একটি ট্রাকের পণ্য আনলোড করতাম। এখন সময় লাগছে ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা।