গত ২২ এপ্রিল দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন ১৬ হাজার মেগাওয়াট ছাড়ায়।
আজ সোমবার রাত ৯টায় ১৬ হাজার ২৩৩ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়।
বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে গ্যাস সরবরাহ না বাড়ানো পর্যন্ত পরিস্থিতির উন্নতির সম্ভাবনা নেই বলে মনে করছেন বিপিডিবির কর্মকর্তারা।
পিডিবি গ্রীষ্মকালীন ১৭,৮০০ মেগাওয়াট প্রাক্কলিত সর্বোচ্চ চাহিদার বিপরীতে দিনে ১৭,৩০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা করেছে
‘সব ঠিক থাকলে আগামী ২৫ জুন থেকে পায়রা কেন্দ্রে পুনরায় বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে।’
‘আমাদের দেশে যথেষ্ট পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র আছে। সংকটটা জ্বালানির। কয়লা যে আমদানি করব, আমাদের তো সেই ডলার নেই।’
সারাদেশে চলমান ঘনঘন লোডশেডিংয়ে জনজীবন যখন গরমে হাঁসফাঁস করছে, তখন এ পরিস্থিতিকে 'অনাকাঙ্ক্ষিত' উল্লেখ করে ফেসবুক পোস্ট দিয়েছেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলো অব্যবহৃত রয়েছে।
দেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২২ হাজার ৫৬৬ মেগাওয়াট।
৯ সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের কমিটি ২৩ জানুয়ারি গঠিত হয়েছিল। আজ সোমবার কমিটির প্রথম সভা হওয়ার কথা।’
আসন্ন রমজান ও গ্রীষ্মে এবং চলমান কৃষি সেচ মৌসুমে বিদ্যুৎ উৎপাদনে গ্যাসের চাহিদা মেটাতে স্পট মার্কেট থেকে এলএনজি আমদানির প্রক্রিয়া নেওয়া হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানিয়েছেন।
ঋণখেলপিদের কাছ থেকে টাকা আদায়, পাচারের টাকা ফেরত আনার দৃশ্যমান ও কার্যকর উদ্যোগ না নিয়ে বরং খেলাপি ঋণ আদায়ে আরও ছাড় দিয়ে খেলাপিমুক্ত থাকার বিরুদ্ধে সুযোগ করে দেওয়ায় তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করা...