নিহত জয়ন্ত কুমার সিংয়ের বাবা মহাদেব কুমার সিং ও একই উপজেলার দরবার আলী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
ঘটনার পরপরই বিএসএফ সদস্যরা রাজুর মরদেহ ভারতীয় সীমান্ত এলাকায় নিয়ে যায়।
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন।
গতকাল বিকেলে আদিতমারী উপজেলার দূর্গাপুর সীমান্তে নিহত যুবকের মরদেহ ফেরত দেওয়ার কথা ছিল। উভয় দেশের সীমান্তে প্রস্তুতিও চলছিল। হঠাৎ বিএসএফ পিছিয়ে যায়।
এ বিষয়ে বিএসএফকে সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানানোর পাশাপাশি কূটনৈতিকভাবে তীব্র প্রতিবাদ লিপি পাঠানো হয়েছে। এছাড়া, দ্রুততম সময়ে মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনতে সব পর্যায়ে যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে।
এর আগে গত ১৫ সেপ্টেম্বর চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার বেনীপুর সীমান্তে বিএসএফ গুলিতে আরেক বাংলাদেশি নিহত হন।
গত ৫ জুন ভোরে পাটগ্রাম উপজেলার কালীরহাট সীমান্তের মেসেরডাঙ্গা এলাকায় বিএসএফের গুলিতে তিনি নিহত হন।
রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
দীর্ঘ এক যুগেও ভারত সীমান্তে বাংলাদেশি কিশোরী ফেলানী খাতুন হত্যার বিচার শুরু হয়নি। তার পরিবার এখনো অপেক্ষা করছে ন্যায়বিচারের জন্য।
গত ৫ জুন ভোরে পাটগ্রাম উপজেলার কালীরহাট সীমান্তের মেসেরডাঙ্গা এলাকায় বিএসএফের গুলিতে তিনি নিহত হন।
রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
দীর্ঘ এক যুগেও ভারত সীমান্তে বাংলাদেশি কিশোরী ফেলানী খাতুন হত্যার বিচার শুরু হয়নি। তার পরিবার এখনো অপেক্ষা করছে ন্যায়বিচারের জন্য।