পুলিশ জানিয়েছে, বাসটিতে ৭০ জনের বেশি যাত্রী ছিল, যা ধারণক্ষমতার চেয়ে প্রায় ২০ জন বেশি।
আজ রোববার স্থানীয় সময় ভোররাত ৩টার দিকে পুরির জগন্নাথ মন্দির দর্শনে যাওয়ার পথে সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট অব ফিশারিজের কাছে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
সকাল ৭টা ২৫ মিনিটের দিকে কক্সবাজারগামী সৌদিয়া পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা ঈগল পরিবহনের একটি বাসের জঙ্গালিয়া মাজার গেট এলাকায় মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ১২ জন নিহত ও অপর ৪৫ জন আহত হয়েছেন।
তিনটি দোতলা বাসে করে স্থানীয় সরকারের কর্মকর্তারা সফরে যাচ্ছিলেন। এ সময় রাজধানী ব্যাংককের পূর্বে প্রাচিনবুরি প্রদেশের সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশের প্রাথমিক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, সোমবার চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললে গণপরিবহনটি মহাসড়ক থেকে ছিটকে ৮০০ মিটার গভীর একটি খাদে পড়ে যায়।
নগরকান্দা উপজেলার ডাঙ্গী ইউনিয়নের ভাবুকদিয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
রয়টার্সের ছবিতে দেখা গেছে, দুর্ঘটনার পর বাসটি সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে, কেবল ধাতব ফ্রেম সড়কে পড়ে আছে।
আহতরা সবাই ঢাকার নারায়ণগঞ্জের তোলারাম কলেজের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কলেজ পরিচালনা কমিটির সদস্য।
ঝালকাঠি-বরিশাল মহাসড়কে ২ যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দপদপিয়ার জোলাখালি খেয়াঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ঢাকার সাভারের বলিয়ারপুর এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় পরমাণু শক্তি কমিশনের ৩ বিজ্ঞানীসহ ৪ জন নিহতের ঘটনায় অভিযুক্ত সেইফ লাইন পরিবহনের বাসটির রোড পারমিট ও ফিটনেস ছিল না বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।