বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ হয়েছে, যা আগস্টে ছিল ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
অথচ সরবরাহ ব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীরা কোনো দায় নিচ্ছেন না। খুচরা বিক্রেতারা পাইকারদের দোষারোপ করছেন। পাইকাররা দোষারোপ করছেন মিল মালিকদের। মিল মালিকরা বলছেন, দেশের পূর্বাঞ্চলে বন্যার মধ্যে...
মূল্যস্ফীতির হার ও মজুরি বৃদ্ধির মধ্যে ব্যবধান তিন দশমিক ৭৩ শতাংশ পয়েন্টে পৌঁছেছে। এটি অন্তত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।
খাদ্য মূল্যস্ফীতি উচ্চ পর্যায়ে পৌঁছানোর একটি কারণ হলো কয়েক সপ্তাহ ধরে চলা বিক্ষোভ। এসময় দেশব্যাপী সরবরাহ ব্যবস্থা ব্যাহত হয়েছে।
এক লাফে কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যের দাম।
জুনে খাদ্য মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৪২ শতাংশে, যা মে মাসে ছিল ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
মূলত উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে খরচ কমিয়ে কোনো রকমে মানিয়ে চলছেন দেশের মানুষ। বিশেষ করে নিম্ন ও নিম্ন-মধ্যম আয়ের মানুষ।
টাকায় মাথাপিছু আয় ৩ লাখ ৬ হাজার ১৪৪ টাকায় দাঁড়িয়েছে, ডলারের ক্ষেত্রে ২ হাজার ৭৮৪ ডলার হয়েছে।
তবে একই সময়ে বেকার নারীর সংখ্যা ৩ শতাংশ কমে সাড়ে ৮ লাখে দাঁড়িয়েছে
আগস্টে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ।
ব্যাংকগুলো হলো- অগ্রণী ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ও এনসিসি ব্যাংক।
আগস্টে বাংলাদেশে নির্মাণ ব্যয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ, যা চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির পর সর্বোচ্চ বৃদ্ধি।
গত আগস্টে দেশে মূল্যস্ফীতি ছিল নয় দশমিক ৯২ শতাংশ। গত জুলাইয়ে এই হার ছিল নয় দশমিক ৬৯ শতাংশ।
জুনে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ থাকলেও জুলাইয়ে তা বেড়ে হয়েছে ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত বেকারের সংখ্যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৬০ হাজার বা ২ দশমিক ৩ শতাংশ কমে ২৫ লাখে দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা এবং দেশে গ্যাস ও বিদ্যুতের ঘাটতির কারণে ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই-মার্চ সময়ে বাংলাদেশের শিল্প উৎপাদন প্রবৃদ্ধি...
বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ কথা বলতে, সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারে ও সংবাদ পড়তে বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
দেশে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমে নিয়োজত শিশুর সংখ্যা ১০ লাখ ৬৮ হাজার ২১২ জন। জাতীয় শিশুশ্রম জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
চলতি অর্থবছরে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্য ৭ দশমিক ৫ শতাংশ।