মালিকপক্ষের দিক থেকে সাড়া নেই। পুলিশের কথাও শুনছেন না শ্রমিকরা।
বন্যায় বিদ্যালয়ের আঙিনার পাশাপাশি যাতায়াতের রাস্তাও পানিতে ডুবে যাওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৩ উপজেলার ৫৪টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।