ফেনীর মহিপাল এলাকায় উড়ালসেতুর নীচে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের হামলা চালায়।
আজ রোববার সকালে বন্যাকবলিত ফেনীর পরশুরাম উপজেলার সীমান্ত সংলগ্ন কালিকাপুর এলাকায় বল্লারমুখ বাঁধ পরিদর্শন শেষে এ কথা বলেন রিজওয়ানা।
গত ২২ অগাস্ট মুহুরী নদীর বাঁধ ভেঙে বাড়িঘর-মাঠের তিন বিঘা জমির ফসল—সব হারিয়েছেন কবির। এখন পরিবারের ৮ সদস্য এবং গরু-ছাগল নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন প্রতিবেশী একজনের বাড়িতে।
বন্যার পূর্বাভাস থাকায় প্রায় প্রতিরাতে বন্যার আতঙ্কে রয়েছে সাধারণ মানুষ।
‘গত ১০ দিন হলো গরুকে পানির সঙ্গে একমুঠো ধানের কুড়া মিশিয়ে খেতে দিচ্ছি। না খেয়ে গুরুগুলো শুকিয়ে গেছে।’
গত ২০ আগস্ট বন্যার তীব্র স্রোতে ভেসে গেছে মাথা গোঁজার শেষ আশ্রয়টুকুও
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে মরদেহ উদ্ধারের তথ্যে রীতিমতো তোলপাড় পুরো জেলা।
হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীদের মধ্যে ৮০ শতাংশ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত বলে জানিয়েছেন মেডিকেল অফিসার অর্ণব মল্লিক।
‘সিদ্ধান্ত নিই, যেভাবেই হোক আমাকে যেতে হবেই।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে মরদেহ উদ্ধারের তথ্যে রীতিমতো তোলপাড় পুরো জেলা।
হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীদের মধ্যে ৮০ শতাংশ পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত বলে জানিয়েছেন মেডিকেল অফিসার অর্ণব মল্লিক।
‘সিদ্ধান্ত নিই, যেভাবেই হোক আমাকে যেতে হবেই।’
অসুস্থতার কারণে এখন কাজ করতে পারেন না শাহজাহান...
ফেনীতে ছয়টি হাসপাতাল এবং ৪১টি কমিউনিটি ক্লিনিকে বন্যাকবলিত মানুষের চিকিৎসা চলছে।
বন্যায় ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার ৮০-৮৫ শতাংশ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এর ভেতর সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন গোপাল ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
এসব মরদেহের তালিকায় শিশু, নারী, যুবক, বৃদ্ধ- সব বয়সী মানুষ আছেন।
ফেনীতে সাম্প্রতিক আকস্মিক বন্যায় প্রবাসফেরত তপনের দোকানের সব মালামাল নষ্ট হয়ে গেছে।
সীমান্তবর্তী গ্রামটির অনেক মানুষের ঘর বন্যায় ভেসে গেছে।
বন্যায় ১১টি জেলার ১০ লাখের বেশি মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ৫২ লাখের বেশি।