রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয় জানিয়েছে, এই সফরে পুতিনের সঙ্গে শি দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বসবেন। এই বৈঠকে ‘অংশীদারিত্ব ও কৌশলগত সম্পর্কের উন্নয়ন’ ও ‘আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক গুরুত্বপূর্ণ’ বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে...
বর্তমানে চীন বিশ্বের ৭০ শতাংশের বেশি বিরল খনিজ প্রক্রিয়াজাত করে। পশ্চিমা প্রযুক্তি ও প্রতিরক্ষা শিল্প এই কাঁচামালের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।
ট্রাম্পের দাবি, ওয়াশিংটন-কিয়েভের খনিজ সম্পদ চুক্তি সই ইউক্রেনের জন্য মঙ্গলজনক পদক্ষেপ এবং এর মাধ্যমেই দেশটি নিরাপদ থাকবে।
এমন সময় এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়েছে যখন বৈশ্বিক অর্থনীতি এক ক্রান্তিলগ্নের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।
জেলেনস্কি সরকারের একটি সূত্র এই প্রস্তাবকে ‘প্রবলভাবে রাশিয়াপন্থী’ বলে আখ্যা দিয়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, রুশ হামলা আবারও শুরু হওয়াতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী শিগগির যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা থেকে রোববার মাঝরাত পর্যন্ত চলবে এই যুদ্ধবিরতি।
আগামী কয়েক দিনের মধ্যে যুদ্ধবিরতির আলোচনা থেকে যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের গুটিয়ে নিতে পারে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ক্রেমলিন প্রেস সার্ভিস জানায়, উভয় নেতা দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবেন।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে রাশিয়া ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলে যুদ্ধের মাত্রা অনেক বাড়িয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানুয়ারিতে ক্ষমতা গ্রহণের আগে যত বেশি সম্ভব ইউক্রেনীয় ভূখণ্ড দখলে করে নেওয়ার...
গতকাল শুক্রবার রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাস ও বেলারুশের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা বেল্টা এ তথ্য জানিয়েছে।
রুশ পার্লামেন্টের উভয় কক্ষই এই বাজেটের অনুমোদন দিয়েছে।
ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্রটি পুতিনের অস্ত্রাগারের অন্য অস্ত্রের চেয়ে দ্রুত এবং আরও উন্নত। এটি ইউক্রেনের বিমান প্রতিরক্ষাকে গুরুতরভাবে চ্যালেঞ্জ করার ক্ষমতা রাখে।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এর আগে বলেছেন, মার্কিন ও ব্রিটিশ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে যদি রাশিয়ার ভিতরে আক্রমণ চালানো হয়, তার অর্থ হবে, ন্যাটো সরাসরি এই যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ল।
রাশিয়ার ব্রিয়ানস্ক প্রদেশের এক সামরিক ঘাঁটিতে ছয়টি মিসাইল ছোঁড়ে ইউক্রেন। তবে এর মধ্যে পাঁচটি ক্ষেপণাস্ত্র আকাশে থাকা অবস্থায় ধ্বংসের দাবি করেছে মস্কো।
কিয়েভকে ১৯০ মাইল দূরে আক্রমণ করতে সক্ষম যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত এটিএসিএমএস রকেট ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন।
দুই নেতা ‘শিগগির ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান’ ঘটানোর বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে একে অপরকে কথা দিয়েছেন।
পশ্চিমা গণমাধ্যমের মত, নানা বিধিনিষেধের বেড়াজালে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ক্রমশ কোণঠাসা হয়ে পড়ছে রাশিয়া। এ কারণেই উত্তর কোরিয়া ও ইরানের মতো দেশগুলোর সঙ্গে সহায়তা চুক্তি করছে মস্কো।
সংবাদ সম্মেলনে বাইডেন ঘন ঘন কাশছিলেন। শুরুর দিকে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেওয়ার সময় তিনি কথার খেই হারিয়ে ফেলছিলেন। শেষের দিকে তার কথাগুলো খুব একটা স্পষ্টভাবে বোঝাও যাচ্ছিল না।