অন্তর্বর্তী সরকার কি সংস্কার করেই নির্বাচনে যাবে? নাকি, নির্বাচন প্রশ্নে রাজনৈতিক দল ও অন্তর্বর্তী সরকার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে যাবে?
১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী সব অস্ট্রেলিয়ান নাগরিকের জন্য ভোট দেওয়া বাধ্যতামূলক। কেউ ভোট না দিলে অর্থ জরিমানা করা হয়।
‘আজকের বৈঠকটি ছিল চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক। একটা পলিটিক্যাল পার্টির সঙ্গে আরেকটা দেশের পলিটিক্যাল পার্টির মিটিং।’
বিএনপির জন্য একটি আধুনিক, গণতান্ত্রিক, উদ্ভাবনী ভাবনাসম্পন্ন ও ভবিষ্যতমুখী দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এখনই উপযুক্ত সময়। তাদের হতে হবে জনআকাঙ্ক্ষা, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের নতুন প্রত্যাশা ও একবিংশ শতকের...
সিইসি নাসির উদ্দিন বলেন, ‘কিছু সংস্কারের সঙ্গে রাজনৈতিক বিষয় জড়িত, এগুলো নির্বাচন কমিশনের হাতে নেই। এ ধরনের যেসব সংস্কারের সঙ্গে রাজনৈতিক বিষয় জড়িত, সেগুলো জাতীয় ঐকমত্য কমিশন করবে।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে শফিকুর রহমান বলেছেন, নির্বাচনের জন্য ফেব্রুয়ারি ২০২৬-এর সময়সীমা কঠিন নয়। এই সময়ের আগে বা পরে নির্বাচন হতে পারে, যদি শর্তগুলো পূরণ হয়।
‘নির্বাচনের বিষয়টা সংস্কার, বিচার ও আমাদের সরকারের গৃহীত কিছু পদক্ষেপের ওপর নির্ভর করছে। এজন্যই ডিসেম্বর থেকে জুন টাইমলাইনটা বলা হয়।’
মির্জা ফখরুল বলেন, দল ও মিত্রদের সঙ্গে আলোচনা করে ‘আমরা আবার আপনাদের সামনে আসব’।
প্রস্তুতিমূলক বৈঠক শেষে ইসি সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, 'আমরা মনে করি এ বছরের মাঝামাঝি সময়ে নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব।’
নির্বাচনই সংস্কারের প্রথম ধাপ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনে পক্ষপাত করা চলবে না।
শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বারবার এ বিষয়টি পরিষ্কার করেছেন।
সংস্কার নাকি নির্বাচন—এমন প্রশ্ন অসৎ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
‘বিপ্লবীরা মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ থাকবে।’
‘সংস্কার নিয়ে যত বেশি সময় যাবে আমার কাছে মনে হয়, আমাদের কাছে মনে হয় যে, সমস্যাগুলো তত বাড়বে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি মনে করি ভোটার হওয়ার বয়স ১৭ বছর নির্ধারিত হওয়া উচিত।’
‘যুবকরা এখনো জানে না ভোট কী। আমাদের আওয়ামী লীগের ভাইরা ভোটটা দিয়েছেন, বলে দিয়েছেন—তোরা আসিবার দরকার নাই, মুই দিয়ে দিনু। স্লোগান ছিল—আমার ভোট আমি দিব, তোমার ভোটও আমি দিব।’
তিনি বলেন, সংখ্যানুপাতিক আসন ব্যবস্থার পক্ষে এবং বিপক্ষে উভয় দিকেই জোরালো প্রস্তাব আছে।