‘আমাদের দেশের নাগরিকদের অসন্তুষ্ট হওয়ার কোনো কারণ নেই। জনগণকে সন্তুষ্ট রাখার জন্য আমরা সব ব্যবস্থাই চালিয়ে যাচ্ছি।’
‘সিটি টোলের নামে চাঁদাবাজি আমরা করতে দিতে চাই না,’
‘প্রিয় ভাইরা, অনেক সহ্য করেছেন, আরও সহ্য করতে হবে। যদি বলেন কতদিন সহ্য করতে হবে? এটা বলা সম্ভব না। তবে সহ্য করতে হবে।’
‘প্রতিবছর রমজানকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের কতিপয় চিহ্নিত অসাধু আমদানিকারক ও ব্যবসায়ী নানা ছুতায় ভোক্তার পকেট কেটে ফতুর করে দিচ্ছে।’
শীত শেষে বসন্তের শুরুতে এসে কমতে শুরু করেছে শাক-সবজির দাম।
‘সারাবিশ্ব দ্রব্যমূল্য নিয়ে বিপর্যস্ত। চিনি, ডাল, তেলের মতো আমদানি নির্ভর পণ্যগুলোতে খরচ ৩০ শতাংশ বেড়েছে। বাংলাদেশে অনেক পণ্য নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অজুহাত বা সুযোগের...
‘আমরা অনেক প্রকল্প দিই, কাজ করি। সেই কাজগুলো যাতে যথাযথভাবে হয়। মানুষ যেন গালি না দেয়। কাজ দেখে যেন মানুষ আস্থা-বিশ্বাস আনতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘বিএনপি নির্বাচন নিয়ে কী বলবে ও করবে এটা নিয়ে আমরা চিন্তিত না। বিশ্বব্যাপী দ্রব্যমূল্যে নিয়ে অস্থিরতা চলছে। আমরাও দ্রব্যমূল্য নিয়ে চিন্তিত।’
জি এম কাদের বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে সারা দেশে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। দ্রব্যমূল্য লাগামহীনভাবে বাড়ছে এবং সরকার যে ব্যবস্থা নিচ্ছে তা কাজে আসছে না।
বাংলাদেশ যেহেতু অনেক ধরনের পণ্য আমদানি করে থাকে, বৈশ্বিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধি আমাদের এখানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধির একটি কারণ। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমলেও...
প্রয়োজনীয় অনেক কিছু কাটছাঁট করেও খরচ সামাল দিতে পারছেন না অনেকে।
গমের আটার দাম যখন নতুন রেকর্ড করছে তখন জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) বাংলাদেশে গমের দামের বিষয়ে আবারও উচ্চমূল্য সতর্কতা দিয়েছে।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস অবস্থা। এর মধ্যেই ঢাকা ও চট্টগ্রামে চিনির দাম প্রতি কেজিতে রেকর্ড বেড়ে ১২৫ টাকায় দাঁড়িয়েছে।
বাজারে চিনির সংকট এবং দাম বৃদ্ধির পেছনে ৭টি কারণ চিহ্নিত করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। এসব কারণের মধ্যে আছে গ্যাস সংকট, চিনি বেচা-কেনায় মুদ্রিত ভাউচার না দিয়ে কারসাজি এবং ব্যাংকে...
রাজধানীর কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন এলাকার বাজারে দেখা দিয়েছে চিনির সংকট। ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত ২ দিন থেকেই এ সংকট চলছে।
এক সপ্তাহের ব্যবধানে শিম ও গাজরের দাম ৪০ টাকা বেড়ে যথাক্রমে ১৮০ ও ১৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।। এক সপ্তাহ আগে শিম ও গাজরের কেজি ছিল যথাক্রমে ১৪০ ও ১২০ টাকা।
‘আমার কোনো সন্তান নেই। আত্মীয়-স্বজনদের সন্তানদের আমি সবসময়ই নিজের ছেলেমেয়ের মতো ভালোবাসি, আমি সবসময়ই তাদেরকে ২ হাত ভরে দিয়েছি। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় তাদেরকে আর আগের মতো ভালো খাওয়াতেও...
কথায় গানে সমাজের বিদ্যমান অসঙ্গতিগুলোকে বিদ্ধ করে চলা শিল্পী কবীর সুমন একবার গেয়েছিলেন, ‘সুবিধের খাটে আমাদের খুনসুটি/শ্রেণির সুবাদে সমঝোতা লুটোপুটি/চুলোয় যাকগে যা আছে চুলোয় যাবার/আমাদের আছে অঢেল...
ডিমের দাম ২ সপ্তাহের ব্যবধানে ডজনে বেড়েছে ২৫ টাকা। এ মাসের শুরুর দিকে প্রতি ডজন মুরগির ডিম (লাল) বিক্রি হতো ১১৫ টাকায়। বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। বেড়েছে বেগুনসহ অন্যান্য সবজির দাম।