এসব সম্পত্তির বাজার মূল্য ৪০৭ কোটি ২১ লাখ টাকা বলে জানা গেছে।
সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে অর্থপাচার, অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগের তদন্ত ইতোমধ্যে শুরু করেছে দুদক।
দুদক কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হাফিজ আহসান ফরিদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
‘অনেক সময় আমাকে শুনতে হয়—আপনারা দুর্নীতির কথা বলেন, কিন্তু আপনার নিজের অফিসই তো দুর্নীতিগ্রস্ত। এটি কিন্তু একেবারে উড়িয়ে দেওয়ার মতো বিষয় নয়!’
আজ বুধবার দুদক মহাপরিচালক আখতার হোসেন সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
ফ্ল্যাটটি তিনি ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের কাছ থেকে গুলশান-২ এর ৭১ নম্বর রোডের একটি ফ্ল্যাট নিয়েছেন।
দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে দুদকের প্রতিনিধিরা বিসিবি কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। ঘণ্টা দেড়েক সেখানে অবস্থান করার পর দুদকের সহকারী পরিচালক আল আমিন গণমাধ্যমে জানান, তারা মূলত তিনটি অভিযোগ নিয়ে কাজ করছেন।
সাবেক এই মন্ত্রীর মালিকানাধীন তিনটি গাড়ি জব্দেরও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এই তদন্তে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার বোন শেখ রেহানাসহ আরও অনেকের নাম আছে।
গত বছরের ৩০ মে গুলশান আনোয়ার ঢাকায় দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করেন।
অবৈধ সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকার বেশ কয়েকটি ফ্ল্যাট, বিভিন্ন ব্যাংকে জমা রাখা বিপুল পরিমাণ অর্থ
সরকারি নথিতে সম্পত্তির দাম কম দেখিয়েছেন এনবিআর কর্মকর্তা ফয়সাল
ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা ও ধানমন্ডি, বরিশালের মুলাদী এবং নরসিংদীর রায়পুরায় এসব স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে।
অভিযানের সময় সাদিক অ্যাগ্রোর মালিক বা ব্যবস্থাপক কাউকে পাওয়া যায়নি খামারে।
মামলায় সাহানাকে প্রধান আসামি এবং মোবারককে দ্বিতীয় আসামি করা হয়েছে।
এক সংবাদ সম্মেলনে দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমিন এ তথ্য জানান।
এনবিআরের আদেশে বলা হয়েছে, অবিলম্বে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।
দুদকের টিম কমিশনে জমা দেওয়ার জন্য একটি বিস্তৃত প্রতিবেদন তৈরি করছে
অনিয়মের মাধ্যমে ফয়সাল প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছেন বলে প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে