২০ বছরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে
‘ওয়ার্ডে ২০ জন রোগীর ধারণক্ষমতা থাকলেও বর্তমানে দ্বিগুণেরও বেশি রোগী থাকায় অনেককে মেঝেতে থাকতে হচ্ছে।’
নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের জন্য নির্ধারিত ৭১২ নম্বর ওয়ার্ডের ১৯টি শয্যার একটিও ফাঁকা নেই।
শীতের শেষে শুষ্ক মৌসুম ও ধুলাবালিসহ বৈরী আবহাওয়ায় প্রতি বছরই এই সময়ে ঠান্ডাজনিত রোগ বাড়ে। এতে বেশি সংক্রমিত হয় শিশুরা।
এ বছর শীতের প্রকোপ বৃদ্ধি পাওয়ায় শিশু রোগীর সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে পাবনা জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্সরা।
ঋতু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঠান্ডাজনিত রোগে নবজাতক ও শিশুরা আক্রান্ত হওয়ায় বন্দর নগরীর বিভিন্ন হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে এখন রোগীদের উপচে পড়া ভিড়।
শীত আসছে, বাড়ছে শিশুদের নিউমোনিয়ার ঝুঁকি। এমন পরিস্থিতিতে শিশুদের বাড়তি যত্ন নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
শীত আসছে, বাড়ছে শিশুদের নিউমোনিয়ার ঝুঁকি। এমন পরিস্থিতিতে শিশুদের বাড়তি যত্ন নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।