এনসিসি গঠনকে ক্ষমতার ভারসাম্য হিসেবে উল্লেখ করেছেন নাহিদ ইসলাম।
বিষয়টি নিষ্পত্তি হওয়ার আগ পর্যন্ত সারোয়ার তুষারকে সব ধরনের সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার কথা বলেছে এনসিপি।
নাহিদ বলেন, আমরা আরও ২ মাস অপেক্ষা করতে চাই এবং সরকারকে সময় দিতে চাই।
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ বুধবার দুপুর ১২টা থেকে ইসির সামনে জড়ো হন তারা।
এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে আবদুল হান্নান মাসুদের কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। কেন তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, আগামী তিন দিনের মধ্যে শৃঙ্খলা কমিটির প্রধানের কাছে এর লিখিত জবাব দেওয়ার...
ভবিষ্যতে কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে কোনো নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে তা কোনোভাবেই বরদাশত করা হবে না বলে জানিয়েছে ডিএমপি।
তবে তিনি বলেছেন, সংস্কারের দাবি বা আলোচনার সঙ্গে নির্বাচনের সম্পর্ক নেই, প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্যে সমর্থন রয়েছে এনসিপির।
তিনি বলেন, যতক্ষণ না পর্যন্ত আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে, ততক্ষণ আমরা অবরোধ করে রাখব
তিনি সব রাজনৈতিক দলের সমর্থকদের এই সমাবেশে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিবকে দেওয়া এক লিখিত আবেদনে এ অনুরোধ জানিয়েছে নবগঠিত এ দলটি।
বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের জন্য নিরপেক্ষ প্রশাসন, আমলাতন্ত্র, পুলিশ নিশ্চিত করতে হবে।
নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজনীয় সব শর্ত পূরণে কাজ করে যাচ্ছে দলটি।
‘বিগত আওয়ামী সরকার সবসময় ভারতের স্বার্থ রক্ষা করে চলেছে।’
‘৭১-এ যে সাম্যের কথা বলা হয়েছিল ২৪-এ কিন্তু আমরা সেই বৈষম্যহীন সমাজের কথাই বলছি। ফলে যারা এটাকে পরস্পরবিরোধী বা মুখোমুখি করে দাঁড় করাচ্ছে তাদের উদ্দেশ্য অসৎ।’
তিনি বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিজমের বিচার যদি নিশ্চিত না করা হয়, তাহলে আরেকটি স্বৈরাচার কিংবা ফ্যাসিবাদ যে দেখব না, সেই নিশ্চয়তা পাব না।
তিনি বলেন, আমরা কয়েকটি বিষয় নিয়ে দলীয় প্রেস রিলিজের মাধ্যমে স্পষ্ট করে জনগণের সামনে ব্যক্ত করব।
বিচার, অনুশোচনা, পাপমোচন ছাড়া আওয়ামী লীগের পক্ষে যেকোনো তৎপরতা ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের শামিল বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
শুক্রবার মধ্যরাতে ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আবদুল্লাহ লেখেন—