গত বছর দেশটি ২৬ ট্রিলিয়ন ওনের (দক্ষিণ কোরিয়ার মুদ্রা) সহায়তার ঘোষণা দিয়েছিল। এ বছর তা বাড়িয়ে ৩৩ ট্রিলিয়ন ওন বা ২৩ দশমিক ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার করা হয়েছে।
বিশ্লেষকরা এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, এই পদক্ষেপ চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে সহায়ক হতে পারে বলে তারা মনে করেন।
‘এক চীন’ নীতি বাস্তবায়ন করতে তাইওয়ানকে যেকোনো মূল্যে করায়ত্ত করতে চায় বেইজিং। এই দ্বন্দ্ব অবশ্য নতুন নয়। এর নেপথ্যের গল্প জানতে হলে ফিরতে হবে কয়েক শতাব্দী পেছনে।