জাপানের মহাকাশ সংস্থা জাক্সা জানিয়েছে, রকেটটি দক্ষিণ জাপানের তানাগাশিমা মহাকাশকেন্দ্র থেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী উৎক্ষেপণ করেছে এবং সাফল্যের সঙ্গে মহাকাশ যান স্মার্ট ল্যান্ডার ফর ইনভেস্টিগেটিং মুন ...
তামিলনাড়ু রাজ্যের স্থানীয় বাসিন্দা বালারনাথি। তিনি ১৯৫৯ সালের ৩১ জুলাই রাজ্যের আরিয়ালুর অঞ্চলে জন্ম নেন। পরবর্তীতে তিনি সরকারি কলেজ থেকে প্রকৌশল বিষয়ে ডিগ্রি লাভ করেন।
ভারতের মহাকাশযান চন্দ্রযান ৩ এর সঙ্গে চাঁদে পৌঁছানো গাড়িসদৃশ এই রোভার যানটিকে ‘ঘুম পাড়িয়েছে’ ইসরো। মোবাইল ফোনের স্লিপ মোডের মতো প্রজ্ঞানকেও ঘুমাতে পাঠানোর আগে এর ব্যাটারি চার্জ করে দেওয়া হয় এবং...
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামীকাল শ্রীহরিকোটা থেকে মহাকাশযানটির উৎক্ষেপণের কথা রয়েছে। পোলার স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল (পিএসএলভি) নামের একটি রকেট এটিকে বহন করে মহাকাশে নিয়ে যাবে।
জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি (জাক্সা) জানায়, প্রবল বাতাসের কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে পরবর্তী উৎক্ষেপণ প্রচেষ্টার কোনো তারিখ জানায়নি সংস্থাটি।
চন্দ্রযান দুই সপ্তাহ ধরে চন্দ্রপৃষ্ঠের খনিজ গঠনের স্পেকট্রোমিটার বিশ্লেষণসহ একাধিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই অভিযান সফল হলে ভারত একটি অভিজাত দেশের তালিকায় নিজেদের নাম লেখাবে, যারা সাফল্যের সঙ্গে চাঁদে মহাকাশযান অবতরণ করাতে সক্ষম হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে চাঁদে যদি পর্যাপ্ত পানির উপস্থিতি পাওয়া যায়, তাহলে সেখানে মানুষের বসতি গড়া, চাঁদে মূল্যবান খনিজ সম্পদ আহরণ এবং মঙ্গল গ্রহের বিভিন্ন অভিযানও সম্ভব হবে।
রুশ মহাকাশ সংস্থা রসকসমস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘যন্ত্রটি (মহাকাশযান) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অপরিকল্পিত কক্ষপথ ধরে আগাতে থাকে এবং এক পর্যায়ে চাঁদে আছড়ে পড়ে এর অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যায়।’
এই অভিযান সফল হলে ভারত একটি অভিজাত দেশের তালিকায় নিজেদের নাম লেখাবে, যারা সাফল্যের সঙ্গে চাঁদে মহাকাশযান অবতরণ করাতে সক্ষম হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে চাঁদে যদি পর্যাপ্ত পানির উপস্থিতি পাওয়া যায়, তাহলে সেখানে মানুষের বসতি গড়া, চাঁদে মূল্যবান খনিজ সম্পদ আহরণ এবং মঙ্গল গ্রহের বিভিন্ন অভিযানও সম্ভব হবে।
রুশ মহাকাশ সংস্থা রসকসমস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘যন্ত্রটি (মহাকাশযান) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অপরিকল্পিত কক্ষপথ ধরে আগাতে থাকে এবং এক পর্যায়ে চাঁদে আছড়ে পড়ে এর অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যায়।’
আজ শুক্রবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে এই অভিযান পরিচালনা করছে রাশিয়া।