কলম্বিয়ার জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট পেত্রো এর আগে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীকে গাজায় ফিলিস্তিনিদের হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তারের আহ্বান জানান।
ইসরায়েলি হামলার হাত থেকে বাঁচতে গাজা শহর থেকে পালিয়ে দেইর আল বালাহ এসেছিলেন পিতা-পুত্র।
বাইডেন প্রশাসনের এক কর্মকর্তা গতকাল মঙ্গলবার জানান, ওয়াশিংটন ১,৮০০টি ২,০০০ পাউন্ড (৯০৭ কেজি) ও ১,৭০০টি ৫০০ পাউন্ড (২২৬ কেজি) মানের বোমার চালান আটকে দিয়েছে, কারণ ইসরায়েল রাফায় বড় আকারে স্থল হামলা...
এবারের পুলিৎজারে ‘গাজার যুদ্ধের সংবাদ সরবরাহকারী সাংবাদিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের’ বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়েছে।
হোয়াইট হাউজের লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, বাইডেন ফোনকলে ‘রাফায় অভিযান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতার বিষয়টি আবারও পরিষ্কার করেছেন।’
ফিলিস্তিন সিভিল ডিফেন্স জানায়, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ভোররাতে দিকে এসব হামলা চালায় ইসরায়েল।
গাজার ১০ লাখের বেশি বাস্তুচ্যুত মানুষ সেখানে আশ্রয় নিয়েছে
গাজার বাসিন্দা রামজি ওকাশা আল জাজিরাকে জানান, বরাবরই তিনি আশায় আশায় থাকেন, ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছাবে। কিন্তু প্রতিবারই তাকে হতাশ হতে হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী এপি এই হিসাব তৈরি করেছে। :
গাজার ১০ লাখের বেশি বাস্তুচ্যুত মানুষ সেখানে আশ্রয় নিয়েছে
গাজার বাসিন্দা রামজি ওকাশা আল জাজিরাকে জানান, বরাবরই তিনি আশায় আশায় থাকেন, ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে পৌঁছাবে। কিন্তু প্রতিবারই তাকে হতাশ হতে হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাছে থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী এপি এই হিসাব তৈরি করেছে। :
বাইডেন বলেছেন, ‘আমরা স্বৈরাচারী দেশ নই, যেখানে আমরা যাবতীয় বিরোধকে চুপ করিয়ে দেবো। আমরা এমন দেশ নই, যেখানে আইনের শাসন চলে না। আমরা সভ্য দেশ, যেখানে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে।’
তুরস্ক গত মাসে জানিয়েছিল, তারা ইসরায়েল থেকে বাণিজ্যে কাটছাঁট করছে। সে সময় তুরস্কের অভিযোগ ছিল, তাদের বিমান গাজায় মানবিক ত্রাণ দিতে গেলেও ইসরায়েল তা করতে দেয়নি।
ক্যাম্পাসে এ মুহূর্তে বিপুল সংখ্যক পুলিশের উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন আল জাজিরার লস অ্যাঞ্জেলস সংবাদদাতা।
গাজায় ১৭০ দিন মৃত্যুর খুব কাছাকাছি থাকার অভিজ্ঞতা নিয়ে গত ৫ এপ্রিল ঢাকায় ফেরেন বাংলাদেশে মেডিকেল কলেজে অধ্যয়নরত কামেল আবু আমশা।
‘গাজার এমন পরিস্থিতিতে বিশ্বের কোনো দেশ নিষ্ক্রিয় থাকতে পারে না।’
কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ও সিটি কলেজ অব নিউইয়র্ক থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতদের বেশিরভাগই কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
স্কলারশিপ বাতিল, বহিষ্কার, গ্রেপ্তারের পরও ফিলিস্তিন ইস্যুতে অনড় যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা :