জামিনপ্রাপ্ত কয়েকজন বন্দির বের হওয়ার সুযোগে প্রায় ৩০-৪০ জন বন্দি পালিয়ে যায়।
‘কেন এ ঘটনা ঘটল, কারও গাফিলতি আছে কি না, কেউ এখানে সহযোগিতা করেছে কি না—এসব বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ইতোমধ্যে দুটি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে।’
আসামিরা হলেন, কুড়িগ্রামের নজরুল ইসলাম মঞ্জুর, নরসিংদীর আমির হামজা, বগুড়ার কাহালুর মো. জাকারিয়া এবং বগুড়া সদরের ফরিদ শেখ।
তারা হলেন, ডেপুটি জেলার মো. হোসেনুজ্জামান ও প্রধান কারারক্ষী ফরিদ উদ্দিন।
তবে কার কাছ থেকে এই স্ক্রু ড্রাইভার ও পাত পেয়েছে সে বিষয়ে কিছু বলেনি আসামিরা।
এ ঘটনা তদন্তে ৬ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে